পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মে রক্ষতি ধাৰ্ম্মিকং ॥ 8○ সাধুৱা ধৰ্ম্মের উপরে নির্ভর করেন। তঁহারা তুলাদণ্ডের এক দিকে বিন্দু পরিমাণ সত্যকে এবং অপর দিকে জগতের প্রভুত পার্থিব সম্পদ রাখিয়া দেখিয়াছেন, ধৰ্ম্মই ভারী হইয়াছে। একটী সর্ষপ পরিমাণ ধৰ্ম্মের তুলনায় হিমালয় সমান পার্থিব সম্পদকে তাহার। অতি সামান্য বলিয়া বিবেচনা করিয়াছেন । তৃতীয়তঃ, এই উক্তির আর এক ভাব এই যে, ধাৰ্ম্মিক - ব্যক্তির কোন ও প্রকার প্রয়োজনীয় পদার্থের অভাব হয় না। ) এ পৃথিবীতে বাস করিবার জন্য মানুষের যাহা কিছু অবশ্যক, সে সকল তিনি প্রচুর পরিমাণে প্ৰাপ্ত হন । মানুষ আপন! হইতেই সে সকল সাধুদিগকে প্ৰদান করে। ধৰ্ম্মেল যে পোষাকটা, তাহার যে খোসাটা, তাহার যে নকলটা, তাহারই জগতে কত আদর : কােত সম্মান ! প্ৰকৃত ধৰ্ম্ম ও প্ৰকৃত ধাৰ্ম্মিক পাইলে ত কথাই নাই । আমার সহিত চল, উভয়ে গৈরিক বসন পরিধানে বাহির হই, একটি পয়সী। সঙ্গে লইতে হইবে না, অথচ সমুদয় ভারতবর্গ প্ৰদক্ষিণ করিয়া আসিব । উত্তম আহার করিবে, উত্তম স্থানে বাস করিবে, অবশেষে হৃষ্ট পুস্ট দেহ লইয়া গৃহে প্ৰতাবাৰ্ত্তন করিবে । EDEEuBS KLSYSYBL S qYS BDDDBSS S BDBBBBB S BDBDLYz দেশে একটী অতি চমৎকার গল্প প্ৰচলিত আছে । একবার একজন নবাব মনে মনে সঙ্কল্প করিলেন যে, যদি কোনও সাচ্চ অর্থাৎ আসল ফকির পান, তবে তাহার সহিত স্বৰ্গীয় কন্যার বিবাহ দিবেন। এমন ফকির দেখিয়া রিবাহ