পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মে রক্ষতি ধাৰ্ম্মিকং ॥ 86፧ জন ফকির আসিয়াছে। নবাব প্রথমতঃ তাহার নিকটে উপঢৌকন প্রেরণ করিলেন। ফকির দূতকে বলিলেন, “সে কি ? আমি সন্ন্যাসধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়াছি, আমার উপঢৌকনের প্রয়োজন কি ?” এই বলিয়া তাহ ফিরাইয়া দিলেন। পুনরায় নবাব র্তাহার নিকটে দূত প্রেরণ করিয়া তাহাকে স্বীয় রাজ ভবনে আসিবার জন্য নিমন্ত্রণা করিলেন । ফকির বলিলেন, “এ প্ৰস্তাব ত মন্দ নয় ! কত লোক আমার নিকট নিত্য আসিতেছে, আমি ইহাদিগকে পরিত্যাগ করিয়া তাহার রাজভবনে গিয়া বসিয়৷ ” gBB SS BDL DBSDBBS SOBLYDY BDBD DLA qggLD DDDDS আমার যা ওয়া হইবে না ।” শুনিয়া নবাব ভাবিলেন এইবারে যথার্থ সাচ্চ। ফকির পাইয়াছি, ইহারই সহিত কন্যার বিবাহ দিতে হইবে । ওদিকে সেই ফকিরের হৃদয়ে ঘোর পরিবর্তন উপস্থিত । তিনি ভাবিলেন,-“যে জিনিসের পোষাকের এত মূল্য, যাহার ছালের দাম এত, তাহার ভিতরটা না জানি কেমন ! আমি ধৰ্ম্মের নামে কপটতা করিতেছি, তাহাতেই লোকে আমাকে এত সম্মান করিতেছে, আসল ধৰ্ম্ম তবে না। জানি কেমন ! আমাকে সেই আসল বস্তু লাভ করিতে হইবে।” তৎপরে যখন নবাব স্বয়ং ফকিরের কুটীরে উপস্থিত হইয়া বলিলেন,-“হে সাধো ! আপনিই প্ৰকৃত ধাৰ্ম্মিক, আপনি অনুগ্রহ পূর্বক আমার কন্যার পাণিগ্রহণ করুন।” তখন ফকির বলিলেন,-“মহারাজ ! আমি অমুক দেশের নবাবের পুত্র। এক বৎসর পূর্বে আমিই আপনার কন্যাকে