পাতা:ধর্ম্মজীবন (ষষ্ঠ খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভয়-প্ৰতিষ্ঠা 8) হওয়া তাহার পক্ষে সহজসাধ্য হয়। এই জন্যই ঋষিরা বলিয়াছেন “পাপকারী পাপে ভবতি” যে পাপাচরণ করে, তাহার প্রকৃতি পাপ হইয়া যায় । পাপচরণের এইটাই সৰ্ব্বাপেক্ষা গুরুতর শাস্তি। যে ছুতার আজ জুয়াচুরি করিয়া আমার টাকাটি লইয়া কাজটি খারাপ করিয়া দিতেছে, সে মনে করিতেছে সে কি চালাক, আর আমি কি বোকা, কিন্তু সে যদি জানিত যে তাহার ঐ কাৰ্য্যের দ্বারা আমার অপেক্ষা সে নিজেরই অধিক ক্ষতি করিতেছে, তাহা হইলে বোধ হয় সেরূপ করিত না । একটী পুরাতন উপমা দি । যেমন একজন ঔদরিকের প্রতিদিন গুরুতর আহার না ঘুটিতেও পারে, কিন্তু গুরুতর আহার নিবন্ধন উদরের যে পরিসর বাড়ে, সেটুকু থাকিয়া যায়, তেমনি আমাদের ভদ্রাভদ্র কাজের ফল স্বরূপ আমাদের প্রকৃতির মধ্যে এমন একটু পরিবর্তন ঘটে, যাহা স্থায়ী হইয়া যায়। সেইটুকুই গুরুতর চিন্তার বিষয়। “ অভয়-প্ৰতিষ্ঠা । উপনিষদের মধ্যে একটা বচন আছে, যাহাতে ঋষিগণ এক দিকে ঈশ্বরকে অরূপ, অনির্বচনীয় বলিতেছেন, অথচ আবার পরীক্ষণেই বলিতেছেন যে, তঁহাতে যে ব্যক্তি অভয় প্রতিষ্ঠা লাভ করে, সে আর ভয় প্রাপ্ত হয় না । সে बष्न्ौ बाहे যদা হোবৈষএতস্মিন্নদৃশ্যে হন।াত্ম্যেহনিরুক্তেই নিলয়নে DBDBDDD S gD DDBBDSSDBD BBBDD KLDBDDDDS অর্থ-ষাৎকালে সাধক। এই অদৃশ্য, নিরবয়ব, অনির্বচনীয়, নিরাকার পরDBDBD DBBu SDB DBDDBSBDBBB BD DBD sLLL DDS পূৰ্ব্বোক্ত উভয় উক্তিকে একত্ৰ পাঠ করিলে, আপাততঃ পরস্পর-বিসম্বাদী বলিয়া মনে হয়। ইহাতে ঈশ্বরের যে কিছু স্বরূপ নির্দেশ করা হইয়াছে, সমুদয় নিষেধ মুখে । তিনি কিরূপ ? না তিনি নিরবয়ব, অদৃশ্য, অনিৰ্ব্বচনীয়, নিরাধার ইত্যাদি। ইহার প্রত্যেক শব্দই যেন ঈশ্বরকে মানব-হৃদয় হইতে দূরে লইয়া যাইতেছে, ইন্দ্ৰিয় ও মনোবুদ্ধির অগোচরে স্থাপন করিতেছে। তৎপরে এই