একাদশ অধ্যায় –ঈশ্বরে ভক্তি। ;’ ঐক্যের সহিত কোন সামাজিক মঙ্গল সাধিত করিতে পারি না। নৈপুণ্যের আদর করিব । না ; বৃদ্ধের বহুদৰ্শিতা লইয়া ব্যঙ্গ করি। সমাজের ভয়ে জড়সড় থাকি, কিন্তু সমাজকে कङि कब्रि म । उहे श्रृंश् मन्त्रक श्हेग्रो खेत्ख्दिछ, ब्राजीनडिक ८ख्न चदिख्दछ, निका অনিষ্টকারী হইতেছে, সমাজ অনুন্নত ও বিশৃঙ্খল রহিয়াছে , আপনাদিগের চিত্ত অপরিশুদ্ধ ও আত্মাদরে ভরিয়া রহিয়াছে। শিল্প। উন্নতির জন্ত ভক্তির যে এত প্রয়োজন তাহা আমি কখন মনে করি নাই। গুরু। তাই আমি ভক্তিকে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বৃত্তি বলিতেছিলাম। এ শুধু মচুন্যভক্তির কথাই বলিয়াছি। আগামী দিবস ঈশ্বরভক্তির কথা শুনিও। ভক্তির শ্রেষ্ঠত আরও বিশেষরূপে বুঝিতে পরিবে । Y একাদশ অধ্যায়।—ঈশ্বরে ভক্তি। শিষ্য। আজ, ঈশ্বরে ভক্তি সম্বন্ধে কিছু উপদেশের প্রার্থনা করি। গুরু। যাহা কিছু তুমি আমার নিকট শুনিয়াছ, আর যাহা কিছু শুনিবে, তাহাই ঈশ্বরভক্তিসম্বন্ধীয় উপদেশ ; কেবল বলিবার এবং বুঝিবার গোল আছে। “ভক্তি” কথাটা হিন্দুধৰ্ম্মে বড় গুরুতর অর্থবাচক, এবং হিন্দুধৰ্ম্মে ইহা বড় প্রসিদ্ধ। ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মবেত্তার ইহ নানা প্রকারে বুঝাইয়াছেন। এবং খৃষ্টাদি আর্য্যেতর ধৰ্ম্মবেত্তারাও ভক্তিবাদী। সকলের উক্তির সংশ্লেষ এবং অত্যুন্নত ভক্তদিগের চরিত্রের বিশ্লেষ দ্বারা, আমি ভক্তির যে স্বরূপ স্থির করিয়াছি, তাহ এক কথায় বলিতেছি, মনোযোগপূর্বক শ্রবণ কর এবং যত্বপূর্বক স্মরণ রাখিও । নহিলে আমার সকল পরিশ্রম বিফল হইবে । শিষ্য । আজ্ঞা করুন। গুরু। যখন মনুষ্যের সকল বৃত্তিগুলিই ঈশ্বরমুখী বা ঈশ্বরানুবৰ্ত্তিনী হয়, সেই অবস্থাই ভক্তি। শিষ্য। বুঝিলাম না। গুরু । অর্থাৎ যখন জ্ঞানার্জনী বৃত্তিগুলি ঈশ্বরামুসন্ধান করে, কাৰ্য্যকারিণী বৃত্তিগুলি ঈশ্বরে অর্পিত হয়, চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তিগুলি ঈশ্বরের সৌন্দৰ্য্যই উপভোগ করে, এবং শারীরিকী বৃত্তিগুলি ঈশ্বরের কার্য্যসাধনে বা ঈশ্বরের আজ্ঞাপালনে নিযুক্ত হয়, সেই অবস্থাকেই ভক্তি to
পাতা:ধর্ম্মতত্ত্ব-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৭৩
অবয়ব