পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের প্রামাণ্য.djvu/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬২ এব^ যে পুস্তক ধৰ্ম্মশান্ত্রের মধ্যে গণনীয় নহে, এমত অনেক পুস্তক অর্থাৎ টোবিয় নামক এক ব্যক্তির ও যুদৗৎ নামুী এক স্ত্রীর ইতিহাস প্রভৃতি নানা অগ্রাহ্য পুস্তক রোমানকাথলিকের ধৰ্ম্মপুস্তকের মধ্যে গণনা করে। সেই পুস্তকের মধ্যে অনেক ভুান্তির কথা ও মিথ্যাকথা ও মন্দ কথা লিথিত আছে, তাহাতে রোমানকাথলিক লোকদের সাক্ষ্য ষে কিছুর মধ্যে গণ্য নহে, ইহা সুস্লষ্ট বটে। অতএব তাহারণ যাহা কহুক, কিন্তু তাহাদের দপের কথা বিশ্বাসের যোগ্য নহে। ধৰ্ম্মবিষয়ক সত্যমিথ্যা ধৰ্ম্মপুস্তক বিনা অন্য কোন উপায়দ্বারা জানা যায় না, ইহার দৃঢ় প্রমাণ এই যে মূসার পরে যত ঈশ্বরীয় শিক্ষক উঠিয়াছেন, তাহার। সকলে আপনাদের উপদেশ শাস্ত্ৰীয় প্রমাণদ্বারাতেই দৃঢ় করিতে সৰ্ব্বদা চেষ্টা করিয়াছেন। বিশেষতঃ প্রভূ, যীশু গ্রীষ্ট যত বার আপন কথার প্রমাণ দিতেন, তত বার ধৰ্ম্মপুস্তকের কোন গ্রন্থের সাক্ষ্যদ্বার। তাহার প্রমাণ দিতেন । এব^ প্রেরিতেরাও সৰ্ব্বদ। তাছাই করিতেন। যীশু ও তাহার প্রেরিতের যদি আপনাদের উপদেশের প্রামাণ্য ধৰ্ম্মপুস্তকের সাক্ষ্যদ্বারা দেখান, তবে আমরা কি তাহা করিৰ না ? তাহাদের হইতে আমরা কি মহান ? যদি আমরা তাহাদিগকে ঈশ্বরীয় শিক্ষকৰূপে স্বীকার করি, তবে কেবল শাস্ত্রীয় সাক্ষ্যদ্বারা ধৰ্ম্মের সত্য মিথ্যা জানা যায়, ইহা তাহাদের ন্যায় স্বীকার করা আমাদেরও কৰ্ত্তব্য। যেৰূপ লিখিত আছে, যথা, “ তাহার শাস্ত্রের ও সাক্ষ্যকথার স্থানে অন্বেষণ করুক ; যদি তদনু