পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের প্রামাণ্য.djvu/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭৩ মিশারিয়ের গ্রন্থের আরম্ভ এই, যথা, “ হে আকাশ* মণ্ডল, গুন ; হে পৃথিৰি, শ্রবণ কর, পরমেশ্বর কহিতেছেন।” অতএব পরমেশ্বর যখন বক্ত হন, তখন সৃষ্টিমাত্রের অর্থাৎ জ্ঞানবিশিষ্ট সমস্ত প্রাণির মনোযোগ করা কর্তব্য । সৰ্ব্বদেশীয় সকল মনুষ্যদের নিকটে সুসমাচার প্রকাশ করা ষীপ্তর প্রেরিতদের উচিত ছিল ; তৰে লিখিত শান্ত্রদ্ধারণ সেই সুসমাচার সকল মনুষ্যদিগকে জানাইতে র্তাহাদিগকে ৰারণ করণে কাহার ক্ষমতা আছে ? সেই প্রেরিতের ষাহাদের নিকটে পত্র লিথিয়াছিলেন, তাহারা প্রায় সকলে ধৰ্ম্মপুস্তকের কথা অবগত ছিল, ইহার প্রমাণ এই ষে সেই সকল পত্রমধ্যে শত শাস্ত্রীয় বচনের উল্লেখ করা যায় । - প্রেরিতদের মত পত্র অাছে, সেই সকল পত্র ( জুই তিন পত্র ছাড়া) কোন ২ মণ্ডলীর সমস্ত লোকের নিকটে প্রেরিত হইয়াছিল । এৰণ সেই পত্ৰ যেন মণ্ডলীর সমস্ত লোক পাঠ করে কিম্ব শ্রবণ করে, এমন ষত্ব প্রেরিতের করিতেন। তাছার প্রমাণ পৌলের নিমুলিখিত কথা । “ তোমরা এই পত্র তাৰৎ পৰিত্র ভুতাকে পাঠ করা“ ইৰা, প্রভুর নামে তোমাদিগকে এই দিব্য দিতেছি।” ১ খ্রিষল ৫ ; ২৭ । ভৱিষ্যদ্বক্তৃগ্রন্থৰিষয়ে পিতর প্রেরিত নানা মণ্ডলীর লোকদিগকে ইহা লিথিয়াছেন, “ অরুণোদয় পর্ষ্যস্ত . “ কোন অন্ধকারময় স্থানে যে প্রজ্বলিত দীপ্তি থাকে, ঐ