পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায়। ১২৩ SAMAMAMeMAAASAASAASAASAAASSS SAAAAAA AAASS SAASAASAASAAeeAAA AAAA AAAASS SAA AA ASASA AAA AAAA SAAAAA ASASASA AAAAASAAAA SSASAS A SAS SSASAS SSMMJSAAAAAAASAAAA AAAA AAAASASASS না, কিন্তু যখনই আমরা দুন্দুভির নিকটে আসিয়া উহাকে গ্রহণ করি, তখনই ঐ শব্দও গৃহীত হয়। “শঙ্খ বাজিতে থাকিলে যতক্ষণ না আমরা গিয়া ঐ শঙ্খটীকে গ্রহণ করি, ততক্ষণ শঙ্খ হইতে উৎপন্ন শব্দকে কখনই গ্রহণ করিতে পারি না । “বীণা বাজিতে থাকিলে যেখান হইতে শব্দের উৎপত্তি হইতেছে, সেই বীণার নিকট আসিয়া উহাকে গ্রহণ করিতে পারিলেই শব্দোৎপত্তির কেন্দ্রকে আমরা জয় করিতে পারি। “যেমন কেহ ভিজা কাঠ জ্বালাইতে থাকিলে তাহা হইতে নানা প্রকার ধূম ও স্ফ লিঙ্গ নির্গত হয়, তদ্রুপ সেই মহান পুরুষ হইতে ইতিহাস, নানাবিধ বিদ্যা প্রভূতি, এমন কি, যাহা কিছু বস্তু সমুদয়ই নিঃশ্বাসের মত বহির্গত হইয়াছে। র্তাহার নিশ্বাস হইতে যেন সমুদয় জ্ঞানের উৎপত্তি হইয়াছে। " “যেমন সমুদয় জলের একমাত্র আশ্রয় সমুদ্র, যেমন সমুদয় স্পর্শের হস্তই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় গন্ধের নাসিকাই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় রসের জিহবাই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় রূপের চক্ষুই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় শব্দের কর্ণই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় চিন্তার মনই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় জ্ঞানের হৃদয়ই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় কৰ্ম্মের হস্তই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদয় বাক্যের বাগেন্দ্ৰিয়ই এক কেন্দ্র, যেমন সমুদ্রের জলের সর্ববাংশে জমাট লবণ রহিয়াছে, অথচ উহা চক্ষুতে দেখা যায় না, এইরূপ হে মৈত্রেরি, এই আত্মাকে চক্ষে দেখা যায় না,