ષ છ] ধৰ্ম্মল্যাখ্যা । る堂S。 ললিতেছেন,--“মূৰ্ত্তং ভগবতে রূপং সৰ্ব্বোপাখ্য নিম্প হম। এষা বৈ ধারণ। জ্ঞেযা যচ্চিত্তং তত্ৰ ধাৰ্য্যতে। তচ্চ মূৰ্ত্তং হবেরূপং যদ্বিচিন্ত্যং নবাধিপ । তচ্ছ যত মন ধাবা ধাবণ নোপপদ্যতে। প্রসন্নবদনংচারু পদ্ম পত্র নি:ভ ক্ষণম্। স্বকপোলং স্ববিস্তীর্ণং ললাটফলকেজিলম্ ! * * * ইত্যাদি” ভগবানেৰ সৰ্ব্বগুণ-সম্পন্ন মৃথযাদি মূৰ্ত্তিতে, চিত্তেব অভিনিবেশ কলাৰ নাম ধারণা। 'হে নবাধিপ ! যাহা ধাৰণাতে লক্ষ্য কবিতে হয, তাঙ্গ৷ হবিব মূৰ্বরূপ, তাহ আমি তোমাকে বলিতেছি শ্রবণ কব, কারণ কোন একটি আধাব ব্যতীত ধারণা হওয অসম্ভব। সেই ৰূপ প্রসন্ন-বদন চাক-পদ্ম পত্রেব ন্যায় নয়ন যুগল, সুন্দর কপোল সুৰ্গদ্বষ, সবিস্তীর্ণ ললাট-ফলক এক উজ্জল * * * | - শিষ্য।--ধাবণীব বিৰবণ যেরূপ বলিলেন, তাহাতে নিবোধশক্তি অfল ধাবণশক্তি যেন একই বলিসা বুঝিলাম, নিবোধশক্তি হইতে বিভিন্নভাবে ধারণাশক্তি বুঝিতে পাবিলাম না। মদি বাস্তৰিক এতদুভয় একই হয়, তবে নিবোধশক্তিৰ ব্যাখ্যা কবিষ, ধাবণশক্তি ব্যাখ্যাব আবশ্বক কি ? আচাৰ্য্য।—নিবোধশক্তি আৰ ধাবণাশক্তি এক নঙ্গে, সম্পূর্ণবিভিন্ন , তবে ধাৰণাশক্তিও নিপোধশক্তি হইতেই সমুৎপন্ন, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই । .য শক্তিব দ্বাৰা বুখানশক্তিব বল কমাহা কুমে, তাহাকে উন্ধে-মস্তিক্ষেপ দিকে সংযত বা অবরুদ্ধ কবিয বাথিয নির্মাভিমুখে, অর্থাং শীকেশ শাখা প্রশাখায়, প্রবাহিত হইতে না দেওয়া যায, তাহাব নাম "নিবোধশক্তি’ তই । পুৰ্ব্বেই সবিস্তাবে বলিয়াছি। ধাবণ তাহ ঠিক নড়ে -—যে শক্তিল দ্বালা মায়। স্বভাব-চঞ্চল-সমস্ত-শক্তিকে হৃদযাদি কোন স্থান লক্ষ্য কলিযা সেই এ* স্থানেই নিবন্ধ কবিয বাধা হয,—সেই একস্থান হহতে এদিক দিকে য়াইতে না দেওয হুয়, জাহার নাম ‘ধাবণশক্তি’। ‘ নিবোধেব সময় হৃদ য়াদি কোন স্থান লক্ষ্য কবিতে হৰ্ষ না, কেবল আত্মাব শক্তিমাত্রই বিলক্ষণ যন্ত্র সহকাবে দৃঢ়তর লক্ষ্য কবিষ থাকিতে হয় ; অাব ধাবণাব সময় আয়ার শক্তিব দিকে মূখ্যরূপে লক্ষ্য না বাধিয়া ছাদরাদি স্থানের দি*ে* বিশেষ লক্ষ্য বাধিতে হয় ;—ইত্যাদি পার্থক্য আছে। অতএব নিবোধশক্তি, শাব ( ধারণী ) পৃথক পৃথক ৫টি শক্তি । .
