呜 ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ు স্বীকৃত হইবাছে। বাস্তৰিক বুদ্ধি, অভিমান, ও মন প্রভৃতি সকলেই এক পদার্থ বলিয়াই সমস্ত শাস্ত্রেই কখনও বুদ্ধিকে লক্ষ্য কৰিয়া মন বলা হইয়াছে, কখন ৰ মনকে লক্ষ্য করিয়া বুদ্ধি বলা হইষাছে, কখন বা অভিমান ৰ৷ চিত্তকে লক্ষ্য কবিয়া, মস, বুদ্ধি, চিত্ত ইজ্যাদি বলা হষ্টয়াছে। এজন্তই শ্রুতি বলিতেছেন “যছেম্বাত্মনসি প্রাজ্ঞ স্তদ্ব্যছেজজ্ঞানঙ্গাত্মনি । জ্ঞানমায়নি মহতি নিয়ছে ভদ্যছেচ্ছান্ত আত্মনি।” (কঠোপনিষদ) “ইস্ক্রিয় मभूझ्ट्रक भ८न लग्न कविह्व, भनट्रैक अडिमाप्न लग्न कृदि८द, अठिभांनटक, বুদ্ধিতে লয় কবিবে, বুদ্ধিকে প্রকৃতিতে লষ কবিবে’ বুদ্ধিপ্রভৃতি সমস্তহ এক পদার্থ না হইলে একটিতে অাব একটিৰ লয কবা সম্ভবে না। প্রশ্নোপনিষদে ও এইরূপই বলিযাছেন,-“যথাগার্গ্য । মৰীচয়োর্কস্তাস্তং গছত সৰ্ব্ব এবৈতশ্বিংস্তেজোমণ্ডল একীভবস্তি। তা পুনঃ পুনরুদয়তঃ প্রচবস্ত্যেব হবৈতৎসৰ্ব্বং পবেদেবে মনস্তেকী ভবতি” “হেগাগ্য ! সূর্য্যেৰ অস্তগমনকালে যেৰূপ ভূঁাহাব বশ্মি-সমূহ তাহাব সঙ্গে সঙ্গে গিয মিলিত হর্ষ বলিষা বোধ হয, এবং বাবম্বাব উদযেব সমযও তাহাব সঙ্গেসঙ্গেই উপস্থিত হয় সেইরূপ নিদাদিৰ সময আমাদেব সমস্ত ইন্দ্রিযশক্তি মনেতে বিলীন হয” * । অতএব ইহা নিশ্চয হইল যে, একমাত্র শক্তিকেই অবস্থা ও ক্রিযাভেদে আধেযভাবে ব্যবহাব কৰিলে ইহাব অধ্যৱসাযু, অহঙ্কাব, প্রবৃত্তি বা যত্ন, সমীঙ্গ বা চেষ্টা, এবং ক্রিয় বলা যায, আবাব সেই শক্তিকেই অধিকবণ ভাবে ব্যবহাৰ কৰিলে বুদ্ধি, অভিমান, মন ও ইন্দ্রির বলিয়া থাকে। দেহ মধ্যে আত্মাব কাৰ্য্যকাবিণী শক্তি মূলে মোট,—জ্ঞানশক্তি, পরিচালনশক্তি ও পোষণেব শক্তি, এই তিন প্রকাব-মাত্র হক্টলেও অবশেষে, শরীরেৰ এক২ ইঞ্জিষাদিব আধাব-চক্ষু-কর্ণাদি-একৎযন্ত্রে পৃথক পৃথক্ক্রিয় করা হেতুক, অবাস্তব-ভেদে তাহাকে অনন্তভাগে ভেদ করা যাইতে পারে, আর সেই প্রত্যেক শক্তিই পূৰ্ব্বোক্ত-প্ৰকাৰে ইচ্ছা বা অধ্যবসায়, সমীহ বা চেষ্টা, এবং ক্রিয় এই তিন অবস্থাপন্ন হইয়াই কাৰ্য্য করে । অতএৰ ইচ্ছা বা জ্যৰসার • এই শকুটা শাখাৰ গাৰ ন ন ন আছে, SDDDB DB BB BD DD BBB BDDH DDD BBBB BS
