পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

५७] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ృలల পৰিত্যাগ পূর্বক রসনা-পর্য্যন্ত বিসর্পিত স্নায়ুসমূহের মধ্যে প্রবাহিত হয়, তখন বলগ্রহণেৰ ইঞ্জিয়-স্করণ হইলএবং চেষ্ট বা সমীহ হইল বলা যায়। ঐ শক্তি তোমার বসন পৰ্য্যস্ত আসিয়া অন্ন মধুরাদি-রসের সহিত সম্বন্ধ হইলে, তোমার রসগ্রহণের ক্রিয়া হইল। এইরূপ শরীরের কোন অব্যৰ দ্বারা যখন শীতলোকম্পির্শের অনুভব করা হয়, তখন ঐ স্পৰ্ণাহুভব শক্তির প্রথম পরিষ্করণ কালের স্পর্শের ইচ্ছা বা অধ্যবসায় এবং বুদ্ধি করা হইল, শক্তি মনের স্থানে অগ্রসর হইয়া আসিলে স্পর্শের যত্ন বা প্রবৃত্তি এবং মন করা হইল, ঐ শক্তি মস্তিষ্ক পরিত্যাগ পূর্বক শরীর ব্যাপক স্নায়ু সমূহের মধ্যে প্রবাহিত হইয়া আসিলে ম্পশের সমীহ বা চেষ্টা এবং স্পর্শেন্ত্রিয়ের বণ হওয়া বলাযায়, ঐ শক্তি গাত্রের চৰ্ম্ম পৰ্য্যন্ত আসিযা অগ্নি জলাদির সহিত সংযুক্ত হইলে, স্পর্শের ক্রিয়া বলা যায। এইরূপ গন্ধাদি গ্রহণ-কালেও জানিবে। এই গেল জ্ঞান শক্তির ক্রিয়া । পরিচালন-শক্তিব ক্রিয় সম্বন্ধেও এইরূপই বুঝিতে হইবে। আমরা ৰখন পদ-পরিচালনা-দ্বারা গমন করিতে থাকি, তখন ঐ পরিচালনা শক্তি প্রথম মস্তিষ্কের অভ্যস্তবস্থ-আয়াতে বিস্কৃম্ভিত হওয়া কালে গমনের বৃদ্ধি হইল এবং ইচ্ছা হইল বলাযায়, তৎপর ঐ শক্তি অধৈাদিগে প্রসাবিত হইয়া মস্তিষ্কের নিম্ন-প্রদেশে তাহার শেষসীমায় মনের স্থান পৰ্য্যস্ত প্রসারিত হইয়া আসিলে গমনেব মন হইল এবং যত্ন বা প্রবৃত্তি হইল বলা হয়, তৎপর ঐ শক্তি মস্তিষ্ক ছাড়িয়া শরীরেব অধ:শাখায পদ পর্যন্ত বিসর্পিত স্নায়ুসমূহের মধ্যে আসিলে গমনের সমীহ বা চেষ্ট হইল এবং গমনেজিরের ফুৰণ হইল বলা যায়, অনন্তর ঐ শক্তি পদতল পৰ্য্যন্ত আসিয়া ভূমির সহিত সম্বন্ধ হইলে গমন क्लिग्नां झंझेल दशांशांग्न । এইরূপ মলমূত্র বিসর্জন-কালে আমাদের যে শক্তির দ্বারা মলাশয়াদির আকুঞ্চন এবং রেচন-স্বারের প্রসারণ হয়, সেই শক্তি, প্রখম মস্তিক্ষাত্যস্তরস্থ আন্ধাতে পরিস্ফরিত হইলে তাহার নাম মলাদি রেচনের বুদ্ধি, এবং ইচ্ছা ৰ অধ্যবসায়ু-শক্তি, মস্তিক্ষের নিয়তল পৰ্য্যন্ত আসিলে তাহাকে মলাদিরেচনের মন এবং প্রবৃত্তি বলে ; এবং শরীরের অধঃপ্রাসাবিত স্বাক্ষসমষ্টির