পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যে প্রবাহিত হইয়া জাগিলে মলাদি রেচনের সমীহ বা চেষ্ট এবং rর বলা যায়, আর মলাশয়ের শেষ স্থান পৰ্য্যন্ত খালিরা কাৰ্য্য বঙ্কিলৈ মলমূত্র রেচনের ক্রিয় হইল বলা যায়। কামক্রিয়া সম্বন্ধে ও এইরূপ জানিবে। আর আমরা কোন বাক্য বলিবার পূর্বে প্রথম যখন ঐ শক্তি জায়াতে উখিত হয়, তখন তাহাকে বাক্যের বুদ্ধি এবং ইচ্ছা বলে, সেই শক্তি মস্তিষ্কের সীমাস্থান পৰ্য্যন্ত আসিলে তাহাকে বাক্যের মন হওয়া এবং প্রবৃত্তি বলে জর সেই শক্তি হৃদয-স্থান বৰ্ত্তি স্নায়ু সমূহের দ্বারা প্রবাহিত হইয়া আসিলে তাহাকে বাগিজিৰ এবং বাক্যের চেষ্টা বলে, আর সেই শক্তি বাগিজিয়-প্রণালী এবং দন্তোঃাদি-পৰ্যন্ত আসিয়া দেহাভ্যন্তরবৰ্ত্তিবায়ুনিঃসারণ করা কালে (যেরূপ বায়ু-নিঃসাবণ দ্বারা অকারাদি বর্ণমালার পরিষ্করণ হয় ) তখন তাহাকেই আবার বাগিন্দ্রিমের ক্রিয়া বলে। এইরূপ হস্ত দ্বাবা কোন বস্তু গ্রহণ করা কালেও জানিবে। এই গেল পরিচালন শক্তির বিষয় । পোষণ শক্তির বিষয়ও এইরূপ জানিতে হইবে। আমাদের পঞ্চ প্রকার প্রাণ শক্তিই পোষণ শক্তির অন্তর্গত এক একটি শক্তি ইহা পূৰ্ব্বেই একরূপ ৰলিয়াছি (৮• পৃ ১৪ পং) তাহ স্মরণ করিয়া দেখ। এখন আরও বিস্তারক্রমে বুঝাইতেছি। প্রথমতঃ প্রাণাদি শক্তির ক্রিয়াস্থানের যন্ত্রগুলির কার্য্য প্রণালী কতকটা বুৰা নিতান্ত আৰশুক। প্রথম পাকস্থলীর ক্রিয়া বুদ্ধ। পাকস্থলী এবং স্কুঞ্জ-পাকস্থলীর গাত্রের অভ্যন্তর-প্রদেশ হইতে এক প্রকার রস লিপ্তঙ্গিত হইয়া ভূক্ত-গীত দ্রব্যকে ক্লিয় (গলিয়) করিয়া ফেলে, তৎপর, সেই ভূক্ত পীত-গ্রব্যের ক্লিয়াকারে পরিণত রস আবার পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্র পাকস্থলী প্রভৃতি যন্ত্র সকল চুধিয়া লইয়া শরীরসাৎ করে। পাকস্থলী প্রভৃতির গাত্র সংলগ্ন এক প্রকায় অলঙখ্য হুক্ষত্রে শিরা আছে, সেই শিরসমূহের দ্বারাই ঐ ব্লগ চোধিত এবং পরিগৃহীত হইয়া সমস্ত দেহে পরিচালিত, এবং গৃহীত श्रेो प्रकरत्र नबस्ने अवश्व ८णाबल-आख वा श्रृंडे श्हेब्र थाप्क। श्ब्बा পাৰস্থলীৰখীজৰে এইরূপ ক্রিয়া হওয়া পোষণ শক্তিৰ কাৰ্য, যে শক্তি দ্বারা । अहे किंवा नरनश्चि इक्ष ठांशत्र मात्र ‘नषांनं नंड़ि’ ‘गमब्रश्नां९ गवांनः’ (अंड़ेि ) o 4 وسمسم