পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২৪ יאfותאיתף বিষও আত্মারশক্তিকে ৰাধা দেওয়ার নিমিত্ত বিলক্ষণ জোর করিতেছে। জাত্মার শক্তি এইরূপ বাধাগ্রস্ত হইলে সেই বাধাগ্ৰস্ত-শক্তিকেই ‘দুঃখ’ বলা যায় এবং আপনাকে যে এইরূপ বাধাগ্রস্ত ভাবে অনুভব কর, তাহারই নাম দুঃখামুভব করা। ইহাই গুরুদেব গৌতমমহর্ষি আপন দ্যায় দর্শনে বলিয়াছেন ;-বাধনীলক্ষণং হু:খমিতি” (১অ ১অ ২১শ্ব) শরীরের অন্ত কোন অবয়ব ব্ৰণাদি কিম্বা জ্বরাদি হইলেও চুঃখতত্ত্ব অন্বেষণ করিয়া এইরূপই বুঝিবে । অতএব ইহা নিশ্চয় হইল যে দুঃখ আত্মাতে সংলগ্ন কোন একটা গুণ বা শক্তি বিশেষ নহে, ইহা আত্মারই—“আমিরই’-বাধা প্রাপ্ত-অবস্থা মাত্র। সুতরাং দুঃখের অনুভব করা আর আত্মার ‘আমির’ অনুভব করা ইহা একই কথা, এবং দুঃখ নামে যখন অতিরিক্ত কোন একটা পদার্থ আসিয়া আত্মাতে জন্মিল না কেবল অবস্থার একটু পরিবর্তন মাত্র, তখন ছঃখামুভব বা দুঃখজ্ঞান ও নুতন কোন একটা কিছু আত্মাতে জন্মে ন, দুঃখের পূর্বাবস্থায় যে সেই আজন্ম অভস্ত আমাদের ‘আমির অনুভূতি বা জ্ঞান ছিল যাহা জন্মাবধি অভ্যস্ত বলিয়াই গ্রাহ করিতে পারি নাই কিন্তু এইক্ষণে দুঃখাবস্থায় আত্মার অবস্থা পরিবর্তন নিবন্ধন সেই পুরাণ অনুভূতিটাই গ্রাহ করিলাম মাত্র। এখন মুখের কথা শুন -- জ্ঞানস্বরূপ নির্ণয়ের অন্তর্গত সুখেরস্বরূপ নির্ণয় । • সুখও কোন অতিরিক্ত পদার্থ নহে, আত্মার শক্তিগুলি শরীরের যেখানে যে ভাবে গিয়া কাৰ্য্য করিতেছে, সেইখানে সেই ভাবে গিয়া জবিরোধে—অনর্গলভাবে কাৰ্য্য করিতে পারিলেই আত্মার সেই অনর্গল ভাবাপন্ন—অবিরোধভাবাপন্ন—অবস্থাকেই সুখ বলে, এবং তাহার অনুভবই মুখামুভব। অর্থাৎ আমাদের হস্তীয়-স্বায়ুসমূহের দ্বারা, পানীয়-স্বায়ুসমূহের দ্বার, এবং কণীয় স্থায়ু, চাক্ষ স্বায়ুপ্রভৃতি স্নায়ুমণ্ডলের দ্বারা আত্মার যখন ৰে শক্তির শ্রোত উপস্থিত হয়, সেই শক্তি-স্রোতটার মধ্যে কোন বাধা না পাইয়া, বরাবর চলিয়া বাইতে পারিলে—সেইভাবাপন্ন আত্মার শক্তিকেই স্থখ খল। ছয়- এজগুই দার্শনিকগণ বলিয়াছেন, “প্রতিকুল বেদনীয়ং प्रषन्*(. ५' ) । ऐशश क७कफै। ७शांश्ब्रण दूषित्र शs,->