পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર&ર ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [ তৃতীয় পদার্থ নহে। কেন না, আত্মার শক্তিগুলির অনর্গলভাবে ক্ষরিত অবস্থাকে "মুখ” আর বাধিতভাবে স্ফরিত অবস্থাকে “দুঃখ” বলিয়াছেন। অতএব উহ, দেহের হস্ত, পদ, মস্তকাদির ন্যায়, আত্মার এক একটী অঙ্গ হইতে পারে না। কিন্তু দেহের কৌমারাবস্থা, বাল্যাবস্থা ও যৌবনাদি অবস্থার স্তায় আত্মার এক একটা অবস্থা বিশেষ হইতে পারে। ক্রোধাদি শক্তি গুলি, দেহের হস্ত পদাদির স্তায় আত্মার এক একটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিশেষ, অতএব ভক্তি প্রভৃতি কোন একটি শক্তি পরিস্ফরিত হইলে, অন্ত যে " সকল প্রকাশিত কিম্বা অপ্রকাশিত শক্তি থাকে তাহার সমষ্টিকেই আশ্রয় ভাবে ধরিয়া, উহাকে আশ্রিত ভাবে গণ্য করা যায়। কিন্তু মুখ দুঃখ যখন আত্মার অনর্গল ও বাধিত ভাবের অবস্থা বিশেষ মাত্র, তখন ঐরুপ কল্পনা কি প্রকারে সস্তবে ? আচাৰ্য্য । ভক্তি প্রভৃতি শক্তিকে, আত্মার গুণ বলিয়া ব্যবহার সম্বন্ধে যে মীমাংসা করিয়াছি, তদ্বারাই মুখ দুঃখের আপত্তি মীমাংসিত হইয়াছে ; কিন্তু তুমি লক্ষ্য করিতে পার নাই। ভাবিয়া দেখ, চৈতন্যে উজ্জ্বলিত সকল গুলি শক্তির সমষ্টিই যখন “জীবাত্মা’ নামে অভিহিত হয়, তখন আমাদের এই দেহের মধ্যে ঘেষে শক্তি গুলি সৰ্ব্বদা কার্য্য করিতেছে, তাহার সকল, গুলিকেই যদি একএকটি করিয়া বাদ দেওয়া যায়—একটিও অবশিষ্ট না থাকে, তবে আর জীবের জীবত্বই থাকেন। অতএব আত্মাৰ অনর্গলভাব আর বাধিত ভাবকে যে সুখ দুঃখ বলা হইয়াছে । তাহাও ঐ সকল শক্তিগুলি লইয়া, অর্থাৎ ঐসকল শক্তি গুলিরই অনর্গলভাবে প্রশ্বরিত অবস্থার নাম “ মুখ, ” আর বাধিত ভাবে প্রক্ষরিত অবস্থার নাম “দুঃখ’ ইছাই বুঝিতে হইবে। কারণ এইসকল শক্তি ব্যতীত আর কিছুই জীবাত্মার মধ্যে নাই, যাহার অনর্গল অবস্থা ও বাধিত অবস্থাকে সুখ দুঃখ বলা যাইতে পারে। সেই শক্তিগুলি কিছু উপর অবস্থা হইতে ধরিলে, জ্ঞান শক্তি, পরিচালন শক্তি, এবং পোষণ শক্তি এই তিনটি মাত্র বলিতে হয়, আর বিশেষ করিয়া বলিলে, ভক্তি, বিবেক, বৈরাগ্য, कांग, cझाष, ¢षदांमेिं वणिग्ना बादशब कब्र शब।. कॉबर्म थै न्ण ত্ৰিশক্তিই পরিণামে, এই সকল শক্তি রূপে পরিণত হইয়াছে। অতএব