পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શ૭ ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ԶԳ ծ দৃeবস্তুকে লক্ষ্য করিয়৷ চক্ষুকে বিন্যস্ত বা নিযুক্ত করে, তৎপর পূর্ব নিয়মেই চক্ষুসংলগ্ন-বৰ্ণশক্তি বা আলোকের সহিত মিলিত হইয়া পুৰ্ব্বোক্ত মতেই আলোকের জ্ঞান উৎপন্ন করে ; এইটিই দ্বিতীয় প্রণালী। শ্রবণ ও স্পর্শন প্রভৃতি সকল প্রকার ঐঞ্জিয়িক প্রত্যক্ষেই উক্ত বিবিধ প্রণালীর কোন একটি হইবে, এতদ্ব্যতীত প্রত্যক্ষ জ্ঞানের আর কোন প্রণালী নাই। ইহাই দার্শনিকগণ বলিয়াছেন “প্রাপ্তার্থ প্রকাশ, লিঙ্গা ভিসিদ্ধিঃ” (সাখ্যাঃ অঃ ১৬ স্ব ) “ বাহ বিষয় জ্ঞানের নিমিত্ত আমাদের ৫টি ইলিয় আছে, পাচ প্রকার বিষয়ের সম্বন্ধও প্রায় সকল সময়ই আছে, অথচ সকল সময়ই সকল বিষয়ের জ্ঞান হইতেছে না । নয়নেন্দ্রিয়ের দ্বারা নীল, পীত, হরিতাদি বর্ণ সকল দৃষ্ট হইয়া থাকে ; কিন্তু তাহদের কোন না কোন একটির সহিত সৰ্ব্বদাই চক্ষুর সম্বন্ধও রহিয়াছে, আবার কর্ণের সহিতও সৰ্ব্বদাই কোন না কোন এক প্রকার শব্দের সহিত সম্বন্ধ আ ছ। কিন্তু সৰ্ব্বদাই দর্শন জ্ঞান বা সৰ্ব্বদাই শ্রবণের জ্ঞান হইতেছেন, কখনও শ্রবণ জ্ঞান কখনও বা দর্শন জ্ঞান হইয়া থাকেণ এ নিমিত্ত জ্ঞানের উৎপত্তি বিয়য়ে কেবল মাত্র বাহ বিষয়ের শক্তি ব্যতীত আত্মার শক্তিও স্বীকার করিতে হইবে। আত্মার শক্তি বিশেষের (ইন্দ্রিয় বৃত্তির ) বিকাশ ও উদ্বোধন ন হইলে জ্ঞান হইতে পারে না। সুতরাং সৰ্ব্বদাই চক্ষু কর্ণাদিযন্ত্রের সহিত বিষয়ের সম্বন্ধ থাকিলেও চক্ষু কর্ণাদি নানাযন্ত্রের মধ্যে, ( যটির দ্বারা) ইঞ্জিয় বৃত্তি বিকসিত হইয় অগ্রসর ও প্রস্তুত হয় তাহার দ্বারা সেই একটি বিষয়েরই জ্ঞান হয়। আত্মার শক্তি যদি চক্ষুৰ স্নায়ুর দ্বারা লিসপিত হয়, তবে চাক্ষুষ জ্ঞান হয়, এবং শ্রবণের দ্বারা বিসৰ্গিত হইয়া আসিলে শব্দের জ্ঞান, রসনার স্বায়ুর দ্বারা প্রবাহিত হইয়া আসিলে রসের জ্ঞান, হয়। আর যে ষে দিক আত্মার ইপ্রিয়শক্তি প্রবাহিত হইয়া আসেন, ততক্ষণ cजई cनई द्वांtब्रव्र चांद्रां ८कांन छन शग्न नां ” बांब्रG दनिम्नां८छ्न “छां★গুণাভ্যাংতত্ত্বাত্তরং বৃত্তিঃ সম্বন্ধাৰ্থংসপাত।” (ঐ) * * * “আত্মার শক্তি গুলি বাহিরের বিস্তুয়ের সহিত সংযুক্ত হইবার নিমিত্ত মস্তিষ্ক হইতে প্রসারিত হইয়া এক এক স্নায়ু-প্ৰণালীর দ্বারা সম্মুখে অগ্রসর হইয়।