পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२११ ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [ চতুর্থ ' কল্প ক ব৷ আলোচন জ্ঞানই পূৰ্ব্বাপেক্ষায় আর একটু পরিস্ফুট হয়। তৎপর উহ! কি বস্তু দেখিলে, তাহ নিশ্চয় করার নিমিত্ত তোমার মনের মধ্যে চেষ্টা হইবে। এবং তখন ঐআলোক পরিত্যাগ করিয়া, সেই পূৰ্ব্ব দৃষ্ট আলোকের সম্পূর্ণ ভাবটি তোমার মনে উপস্থিত হইবে (ইহার নাম স্মরণ)। তৎপর ঐ পুৰ্ব্ব দৃষ্ট আলোকের সহিত শেষেকার দৃষ্ট বস্তুটির (আলোকের) সহিত তুলনা করার নিমিত্ত প্রবৃত্তি হইবে। সুতরাং আবার তোমার মন, ইন্দ্রিয় শক্তিরূপে পরিণত হইয়া, পুৰ্ব্ববং চাকুষ স্বায়ুর দ্বারা বিসৰ্গিত হইয়া সম্মুখস্থ-আলোক শক্তির সহিত মিলিত হয় ; এবং পুৰ্ব্বব; আলোকাঙ্কারে পরিণত হয়। এবং তখন ও ঐ ব্যাপার পুনৰ্ব্বার গিয়া মনের স্থানে উপস্থিত হইলে পূৰ্ব্বদৃষ্ট আলোকের সহিত উহার তুলনায়, উভয়ই এক হইয়া যায়, তখন “এটিও জালোক” এইরূপ স্থির করা হয়। তথাচ,—“উভয়াত্মকন্মনঃ সঙ্কল্পকমিক্রিয়ঞ্চ সামর্থ্যাৎ * (সাঙ্খ্যকারিকা) অন্তক্ৰচ " ততঃ পরং পুনৰ্ব্বস্ত ধৰ্ম্মৈর্জাত্যাদিভিৰ্য্যয় । বুদ্ধ্যাবসীয়তে সাহি প্রত্যক্ষত্বেন সম্মত।” তৎপর অভ্যন্তরে বুদ্ধিস্থানপৰ্য্যস্ত ঐ সংঘর্ষণ ব্যাপার উপস্থিত হইয়। পূৰ্ব্বোক্ত নিয়মানুসারে বুদ্ধিও, ঐ আলোক বা বর্ণের তন্ময় হইয়৷ তদাকারে আকারিত হয়। তখন “আমি এই পীত বর্ণ বস্তুটি দেখলাম’ এইরূপ অধ্যবসায়ের ভাব প্রকাশিত হয়। তথাচ,— “অধ্যবসায়ে বুদ্ধিঃ * * * ” (সাস্থ্য । এই পৰ্য্যন্ত হইলেই আলোক প্রত্যক্ষের শেষ হইল। ইহাও শাস্ত্রেই আছে, “ প্রতি বিষয়াধ্যবসায়োদৃষ্টং ” (সাঙ্খ্য কারিক ) “যৎ সম্বন্ধং সং তদাকারোল্লেখি বিজ্ঞানং তৎপ্রত্যক্ষম্” (সাঙ্খ্যদর্শন)। প্রত্যেক বস্তুর দর্শন কালেই উক্ত সকল গুলি ঘটনা ঘটিয়া থাকে। কিন্তু ইহা এত শীঘ্রই হইয়া যায় যে সাধারণ জ্ঞানে তাহ কোন মতেই উপলদ্ধি করা যায় না, ইহা প্রায় এক অনুপল কালের মধ্যেই নিষ্পন্ন হইয়া থাকে। এই গেল প্রথম প্রণালী, অতঃপর দ্বিতীয় প্রণালী বলা যাইতেছে। জ্ঞানোং পত্তির দ্বিতীয় প্রকার-প্রণালীতে আর আর সমস্তই সমান, কেবল বিশেষ এই যে, ইহাতে প্রথমেই কোন কারণে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরস্থিত বুদ্ধি শক্তির উদ্বোধন ও পরিস্ফুরণ হইয়া, সন্মুখস্থিত বস্তুটি দর্শनब्र निबिड डेश फ्रांत्रूष ब्राषूह शाब्रा अअनब्र श्tउ थाक, ७९*ब्र थे।