পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা ذهه মলিনবেশে, প্রকাশিত হয়ন। যতদিন পর্য্যন্ত আমাদের বুদ্ধি, মন প্রভৃতির অস্তিত্ব থাকিবে, ততদিনই চৈতন্যের সছিত ঐরুপ বিমিশ্রণও থাকিবে, সুতরাং তহদিনই আমরা মলিন চৈতন্যের অর্থাৎ জড়পদার্থের সহিত श्रङिब्र छांदां°ब्र ६छङ८नाब्रई अन्नु छद कब्रिव । श५न ८कांन बांश्रिब्रव्र বিষয়ের জ্ঞান হুইবে তখনও এই মলিনচৈতন্যের উপলব্ধি, আবার যখন বাহজ্ঞান বিদূরিত হইয়া অস্তরে অস্তরে মন, বুদ্ধ্যাদির অনুভূতি হইবে, তখনও জড় অস্তঃকরণের সঙ্গে সঙ্গে মলিনচৈতন্যেরই প্রকাশ হুইবে । তবে যখন প্রগাঢ় সমাধি সাধনের দ্বারা ইন্দ্রিয়, মন, অভিমান, বুদ্ধি প্রভৃতি সমস্তের বিনাশ বা বিলয় হইবে অর্থাৎ এইক্ষণে আমাদের যেরূপ "আমিত্ব” অাছে তাহা বিনষ্ট হইয়া যাইবে, তখন, সুতরাং আমার চৈতন্যাংশের সহিত জড়াংশের বিমিশ্রণ থাকিল না, অতএব তখন কেবল চৈতন্যেরই প্রকাশ হইতে খাকিবে । তাঁহাই “কেবলাত্মজ্ঞান” তখন জ্ঞান, জ্ঞাত, জ্ঞেয়, এই তিনই এক হইয়। যাইবে, তখন অমিত্ব, তুমিত্ব থাকিবে না। এখন বলা বাহুল্য যে যাহার কথায় কথায় চক্ষু মুদিয়াই ব্ৰহ্ম দেখিতে পান, তাহা কেবল তঁtহাদের ব্রহ্মের বিদ্রুপ করা বা ক্রীড়াবিশেষ মাত্র । সুবুদ্ধি লোকের পক্ষে উছ বালকক্রীড়াবং হাস্তাম্পদ বিষয়।.জ্ঞানের প্রণালী শুনিলে, এখন আর একটি কথা শুন। এ কথাগুলি শুনিলে কেবল তোমার এখানকার উপকার হবে তাহা নহে, এ কথা শত শত স্থানে বিশেষ প্রয়োজনীয় হইবে ; এ নিমিত্ত এত বিস্তার করা যাইতেছে। — ইন্দ্রিয় শক্তি একই পদার্থ। চক্ষু, কর্ণ, নাসিক, রসনা, এবং ত্বকু এই পাঁচটি দ্বারের দ্বারা জামর। বাহ বিষয়ের অনুভব করিয়া থাকি, “এই পাচ স্থানের স্নায়ুর দ্বারা আত্মার শক্তি প্রবাহিত হইয়া আসিয়া একএক বিষয়ের উপলদ্ধি জন্মায়, অর্থাৎ আত্মার শক্তি চাক্ষুধম্বায়ুর দ্বারা আসিয়া নীল পীতাদ বর্ণের জ্ঞান জন্মায়.কর্ণের ब्रांशूद्र इॉब्रा यवांश्ऊि श्रेब्रां श्रांगिङ्गां *८कद्व