পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ॐ8 { দ্বিতীয় না থাকাই উাহীর মুখ্যতম কারণ। পৃথিবীতে কেনা জানে যে, হিংসা, দ্বেষ, চৌর্য্য, মাৎসর্ধ্যাদি বৃত্তি সকল অতি ঘৃণিত ? কেনা জানে ৰে উহ্য কর্তব্য মহে ? ভক্তি, শ্রদ্ধা, বিবেক, শাস্তি প্রভৃতি যে অবশ্ন কর্তব্য কাৰ্য্য, তাহাই বা কাহার অবিদিত আছে ? নির্জনে বসিয়া প্রত্যেক হৃদয়ই, অধৰ্ম্ম বর্জনীয়, ধৰ্ম্ম পালনীয় এরূপ সাধু সংকল্প করিয়া থাকে, কিন্তু কাৰ্য্যকালে কয় জনের সেই মহানৃ উদ্দেশু সফল হয় ? তখন প্রায় অধিকাংশ প্রাণীকেই সেই স্বসংকল্পিত কাৰ্য্য হইতে বঞ্চিত হইতে দেখা যায়। কেহ ভগবাচ্চস্তার কর্তব্যতা বুৰিয়া, তাইকে ধ্যানকরিতে বসিলেন, কিন্তু কিছুকাল পরে ভাবিয়া দেখেন, হাট ৰাজারের চিত্তা করিতেছেন এবং কখন ষে ভগবানকে পরিত্যাগ করিয়াঃ মন, হাটবাজারে আসিয়াছে তাহা মনে নাই, মনকে যেন, কে অলক্ষিত ভাবে হরণপূর্বক বাজারে লইয়া গিয়াছে ; তখন নিজের , मनटक निदछ निरछ उिब्रझॉब्र कब्रिघ्न, वांबाब्र श्रेश्वरब्रब्र निकै च्षांजिटलन, আবারও সেইরূপ অপহৃত হইলেন। ইহা কেন হয় ? চিত্তের স্বাধীনত নাই বলিয়া; যাহার, মন স্বাধীন, তাহার কদাচ এইরূপ হয় না, এইরূপ ঘটনা হওয়াই চিত্তের বিষয়-তন্ত্রতার প্রমাণ, চিত্ত স্বাধীন থাকিলে বিষয়াকর্ষণে ধৈৰ্য্যুতি হয়না, বিষয়ের আকর্ষণ কালে, চিত্তকে বলপূর্বক সংঘত করিয়া রাখাষায়। অধৰ্ম্ম কাৰ্য্যেও এইরূপই হয় ; ক্রোধের দোষ পৰ্য্যালোচনায় “ক্রোধ অকৰ্ত্তব্য বলিয়া সকলেই জানেন, অন্ত কেহ ক্ৰোধ করিলে নিদাও করিয়া থাকেন; কিন্তু ভৃত্য যখন আজ্ঞা পালন করিলন, প্ৰভু তখন হঠাৎ ক্রুদ্ধ হইয় উঠেন ; এবং উচ্চৈঃস্বরে তাহাকে নিগ্ৰহ করিতে প্রবৃত্ত হয়েন “ক্রোধ করা অকৰ্ত্তব্য" একথা তখন মনে নাই, কিন্তু কিছুকাল পর যেন আবার নিদ্রাহইতে জাগিলেন; তখন মনে পড়িল “ক্রোধ করা অকৰ্ত্তব্য”। আরও দেখ; মনে স্থির ধারণা আছে যে, ঈর্ষা করিব না, "ঈর্ষ্য+পাপের ফল সদ্যই সম্পন্ন হয়, ঈষী মানব চিরহুঃখী ; পরোন্নতির অসহিষ্ণুতা ঈর্ষা, পরোন্নতি কখনই নিবারণ করাৰায় না, ঈর্ষাও কখন যায় না, সুতরাং চিরদিন হুঃখেই জলিতে হয়।” কিন্তু যখন ঈর্ষার সামগ্ৰী সমুপস্থিত হয়, তখন কিছুই মনে খঞ্জ না। তখন অলক্ষিতভাবে ঈর্ষাবৃত্তি আসিস্থা আত্মাকে সমাচ্ছন্ন । ,"कद्गिङ्गाँ"cर्केरल मैद६ छनञ्जूषांझै कांईre · कब्रांङ्ग । मकल अंकांब्र *ांनंतृखिद्र