খণ্ড । थर्मदTथri । ईडरब्रॉरिउ श्रेऊ मा । हडौब्रज६-८नदर्श प"भ ९९५°ा, u९ *खिन्द्र छै९भखिहै জাদে হইতে পারে মা। ইহা বিস্তাৱপূৰ্ব্বক বলা যাইতেছে, কিন্তু এ কথাটি বুঝা বোধ হয় কিছু শক্ত হবে। মনে কর, তুমি যপন নিদ্রিত হইয়া থাক ; তখন অলপ্তই তোমার মস্তিষ্ক অবধি সমস্ত মন্ত্রগুলি প্রায় নিস্তব্ধ হয়। তংপর যখন হঠাৎ গায়োখান পুৰ্ব্বক চলিতে প্রবৃত্তি হয়, তখন এই দেড় মণ ভারী শরীরটি অনায়াসে চলিয়া যাইতে থাকে। এখন অবশুই বলিতে হইবে মে, দেড় মণ ভারী ঐক"খানি প্রস্তর খণ্ড টানির নীতে যে পরিমাণ শক্তির আবগুক, তোমার শরীরের মধ্যেও প্রায় সেই পরিমাণ একটি* শক্তির প্রামৃৰ্ভাব হইয়াছে। এখন এই প্রবল শক্তিটী, তোমার দেহের কোন স্থান হইতে আসিল ? শয্যায় শয়িত থাকিতে থাকিতে আপনি আপনিই মস্তিষ্ক বা স্নাযু বা মাংসপেষীর • মধ্যে ঐ শক্তির ক্ষুদ্রণ হইল,কি ? না, একথা বলা যায় না। কারণ কোন শক্তিই আপনিং পবিস্কুরিত হয় না; একটা শক্তির দ্বারাই অপর একটা শক্তির বিকাশ হইয় থাকে, ইহা সৰ্ব্ববাদি সম্মত সিদ্ধান্ত । কিন্তু তোমার দেহ মখন শয়িত ভাবে ছিল, তখন তাহাতে এমত কোন প্রবল শক্তি দেখা যায় নাই। যে, শক্তির দ্বার তোমার ঐ শক্তির উদ্দীপনা হইবে। মস্তিষ্কাদির মধ্যে ঐ শক্তি বীজভাবে ছিল, তংগরে বিকাশিত হইল, তাহাও বলা বায় না। কারণ, বীজভাবে থাকিলেও তাহার ক্ষুদ্রণের নিমিত্ত, ষে পরি মাণে তাহার ক্ষুদ্রণ হইৰে, সেই প্রমাণ, আর একটা পরিস্কুৱক শক্তি চাই, নচেৎ উহার ক্ষরণ হইতে পারে না, ইহা স্বতঃসিদ্ধ নিয়ম। কিন্তু সুপ্তদেহের মধ্যে সেই শক্তি কোথা ? অতি সামান্ত একটু তাপ-শক্তির সংৰোগে ষেরূপ বারুদের মধ্যে গ্রচণ্ড শক্তির উদ্দীপনা হয়, সেইরূপ শরীরের মধ্যেই কোন না কোন এক অংশের অতি সামান্ত একটু ‘শক্তির যোগ হইয়া, শরীরে এই প্রবল শক্তির जैफौर्णमा शश, देशe दल बांद्र ना । कांद्रन जांबांछ ८कान ●कप्रैी अश বা শক্তির ৰোগে, যে অনেক প্রকার প্রবলতর ও নূতন রকম শক্তি উৎপন্ন হয় তাহ রাসায়নিক সংযোগজনিত রাসায়নিক-শক্তি । রাসায়ন সংযোগ ७ ब्राणाङ्गन भछिब्र० ॐ५भखिद्र दाद1, cनहे छरदाङ्ग शूदीदश दिनटे इंदेब्र
