બંજી ] ধৰ্ম্মব্যাখ্য' } *凌. ইঞ্জিয় নিরোধাদির লক্ষণ । আত্মার সমস্ত শক্তিকেই স্বায়ুমণ্ডলের স্বারা সমস্ত শরীর পরিব্যাপ্ত হইতে না দিয়া, কেবল মস্তিষ্কের শেষসীমাও স্বায়ুর মুলপ্রদেশে মনের মধ্যে আবদ্ধ করিয়া, রাখার নাম ইঞ্জিয়-প্রাণনিরোধ’। আত্মার শক্তিকে ঐ মনের স্থান পৰ্য্যস্ত আসিতে না দিয়া, মস্তিষ্কের মধ্যে অভিমানে আবদ্ধ (সংস্থত) রাখার নাম “ মানসানুরোধ। " এবং অভিমানের স্থান পৰ্য্যন্ত আসিতে মা দিয়া, মস্তিষ্কের অভ্যন্তর প্রদেশে, বুদ্ধিতে সংযত রাখার মাম:অভিমাননিরোধ ’। আর আহাদের প্রথম পরিস্ফুরণ হইতেও নিবৃত্ত রাখার নাম বুদ্ধি নিরোধ। এবং ক্ষণের উদ্যম হইতেও সংযত করি। রাখা ‘প্রকৃতিনিরোধ।” ইন্দ্রিয় ও প্রাণ নিরোধের বিভাগ। উক্ত পাচ প্রকার নিরোধের প্রত্যেকটিরই বহুবিধ বিভাগ অাছে। তন্মধ্যে ‘ইন্দ্রিয় ও প্রাণ-নিরোধ ’ প্রথমতঃ পঞ্চদশ ভাগে বিভক্ত। নয়ননিরোধ, শ্রবণ-নিরোধ, রসনা-নিরোধ, নাসিকা-নিরোধ, তুঙ-নিরোধ; বাঙ-নিরোধ, হস্ত-নিরোধ, চরণ-নিরোধ, পায়ু-নিরোধ, উপস্থ-নিরোধ; প্রাণ-নিরোধ, অপান-নিরোধ, ব্যান-নিরোধ, সমান-নিরোধ, এবং উজান নিরোথ । নয়নেক্রিক্সের নিরোধকে 'নয়ন নিরোধ’ বলে, এবং শ্রবণেন্ত্রিয়ের নিরোধ শ্রবণ-নিরোধ, রসনেভ্রিয়ের নিরোধ রসনা-নিরোধ, নাসিকেত্রিয়ের নিরোধ "নাসিক নিরোধ", স্পর্শেক্রয়ের নিরোধ "নিরোধ, বাণিজিয়ের নিরোধ বাঙনিরোধ, হস্তেক্রিয়ের নিরোধ—অর্থাৎ কোন বস্তু গ্ৰহণাদির লিমিত্ত ৰে হস্তের স্বায়ুর দ্বারা জাস্বার শক্তি আসিয়া থাকে, সেই শক্তির নিরোধ, ‘হস্ত-নিরোধ চন্থপেশ্রিয়ের নিরোধ-অর্থাৎ গমনাभमनांब्रि निबिख cर. भक्त्राङ्गद्र ब्रांडूब शांब्री चांचाब्र अंसि अवांश्ऊि श्छ, उाशांब्र निटब्रांथ ‘कब्रन निद्रब्रांथ, *iांडू ऐतिहब्रव्र निदब्रांथ,-मांज्रांब्र নে শক্তি মলাশয় ও মূত্রাশয়ের উপর প্রেরিত হইয়া, মল ও মূত্র বিসखर्जन कब्रांइ, जांशुद्ध बिरब्रां५ ‘नाडू-निष्क्रोध', छैनंcशंठेब्र,-८ष अंसि cथब्रि७
