পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ه داد ) তুষের ন্যায় উদ্দেশ্যবিহীন হইয়া সংসারে বিচরণ করেন উছার জীবনের লক্ষ্য স্থির করিবেম কিরূপে ? র্যাহারণ ভ্ৰমেও কখন ঈশ্বরের দিকে দৃষ্টিপাত করেন না, তাছার। সে পথের বির বিপত্তি জানিবেন কিরূপে ? নিজে না ড্রামিয়াই বা অন্যকে উপদেশ দিবেন কি প্রকারে ? যেমন বণিকগণ পণ্য দ্রব্যের ব্যবসায় করেন এবং তদ্বারা জীবন যাত্র নির্বাহ করেন, সেই রূপ গুৰুতর গুৰুর কার্য্যও অজ্ঞ লোকের জীবনোপায়ের ব্যবসায় হইয়াছে । যে সকল দোষের কথা উল্লিখিত হইল, উহা অতি গুরুতর এবং অনেক সময়ে অপরিহার্য হুইলেও যে মূল হইতে ইছ উৎপন্ন হইয়াছে তাহা মন্দ নহে। মনুষ্য যখন যে কাৰ্য্য করে তাহ কৰ্ত্তব্য ও বৈধ জানিয়াই করে, কিন্তু কালে সেই ছিত হুইতেই সংসারাসক্ত লোকের ছাতে পড়িয়া আছিত উৎপন্ন হয়। যখন ভারতীয় বীররূপী সাধু আচার্যগণ স্বীয় ভাবের আধার ছিলেন, যখন সেই বীররূপী সাধুগণ পদাঘাতে পাপের মস্তক চূর্ণ করিতে সমর্থ ছিলেন, যখন র্তাহাদিগের লেশমাত্রও স্বার্থপরতা ছিল না, যখন উপস্থারা ইন্দ্রিয়সংযুমে, সত্যনিৰ্ব্বাচনে ও সত্য .পালনে সকলের অগ্রগণ্য ছিলেন, যখন মনুষ্যগণ বুঝিয়ছিল উছার দয়া ও প্রেমের অবতার, যখন র্তাহাদিগের স্বৰ্গীয় বীরত্বদর্শনে লোকসমাজ চমৎকৃত ও বিক্ষিত হইয়াছিল; যখন জনসমাজ দেখিল , ভারতীয় সাধুগণ