( 8 ) যাহা করেন তাছা দেৰত ভিন্ন মনুষ্যের দুঃসাধ্য, তখনই তাহারা আপনাপনি সেই আচাৰ্যকুলকে ভক্তি করা অবশ্যক বলিয়া বুঝিয়াছিল। বস্তুতঃ তাদৃশ মহত্বপ্রধান লোক ভক্তিভাজন সন্দেছ নাই। এমন কি ইছাদিগকে ভক্তি শ্রদ্ধা না করাই পাপ । কেননা র্যাছার আমাদিগের ধর্শ্বভাববৰ্দ্ধনের জন্য, আমাদিগের পাপ প্ররক্তি কমাইবার জন্য, আমাদিগের ঈশ্বরে ভক্তি পবিত্রত। বৰ্দ্ধনের জন্য প্রাণ দিয়া যত্ন করিয়াছেন, আণমাদিগকে পাপী, অত্যাচারী, কদৰ্য্যচর্ষা, ভ্রান্তিলিপ্ত দেখিয়া র্যাহার। দয়াতে গলিয়া গিয়াছেন, আমাদিগের উপকারের জন্য র্যাহারা নিজের শারীরিক মানসিক কোন মুখের প্রতি ভ্ৰক্ষেপ করেন নাই, আমাদিগের জন্য র্যাহার সমস্ত পার্থিব মুখে জলাঞ্জলি দিয়া কত কঠিন নিয়মে কালযাপন করিয়াছেন, তাছাদিগকে কি ভক্তি না করিয়া থাক যায় ? কখনই নহে। এই সময়ে মনুষ্যগণের হৃদয় নিছিত ভক্তি শ্রদ্ধা অত্যন্ত বেগে প্রবাছিত হইয় আপন সীমা অতিক্রম করে । যখন মানব হৃদয়ের বৃত্তিবিশেষ কোন দিকে বেগে ধাবিত হয়, জ্ঞানিগণ জ্ঞানযোগে তাহ নিয়মিত করিয়া থাকেন। জ্ঞান মনুষ্যের পাপরুপ দুঃখ সমুদ্র হইতে উত্তীর্ণ হুইবার উড়ুপ। এই জ্ঞানোড়ুপ বাছার পরিত্যাগ করেন, উছার নিশ্চয় পাপসমুদ্রে ডুবিয়া মরেন। এই জ্ঞান ও ভক্তি উভয়ের সঙ্গে উভয়ের
