পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( \సి ) পর কিন্ধভাষী ধৰ্ম্মব্যবসারিগণের যত্বই তাহার অকাট্য * প্রমাণ । আবার দেখ যাহা ধাতুপ্রত্যয় কিম্বা লিঙ্গ প্রত্যয় সাধিত হুইয়। অর্থ প্রকাশ করে, তাছাকে ভাষা বলে । ব্যবহার ভাষার প্রযোজক, ব্যবহার পরিবর্তনে ভাষার পরিবর্তিত হইয় অর্থ বোধের ব্যতিক্রম ঘটে । এক সময়ের ভাষা অন্য সময়ের লোকের নিকটে অবুদ্ধ দেব ভাষা ছইয়া যায় । সুতরাং ঐ সকল ভাষাতে যে সকল গ্রন্থ লেখা হইয়াছে তাছা নিত্য হইবে কিরূপে ? বেদ পুরাণ ও বাইবেল কোরাণাদি জলে পচিতে পারে, অগ্নিতে দগ্ধ হইতে পারে, অস্ত্রাদি দ্বারা ছিন্ন হইতে পারে, কীটে কাটিয়া বিনাশ করিতে পারে, মনুষ্য অস্তরের বিস্মৃতির ভয় আছে, বুদ্ধির তারতম্যে অর্থ বোধের তারতম্য আছে, এবং আরও নানাবিধ প্রাক্কতিক ঘটনাতে বিনষ্ট ছইতে পারে কিন্তু নিত্য ধর্মের প্রতি এ সকল কিছুরই দৌরাত্ম্য কার্যকর হইতে পারে না । * চতুর্থতঃ ধৰ্ম্ম সত্য —সত্য কি ? খাছা যথাৰ্থ বা বিদ্যমান, তাছাকেই সত্য, বলা যায় । যথার্থ কি ? মাছাতে এক বিন্দুও মিথ্যার যোগ মাই। যাহার সত্যতা পরীক্ষণ করিয়া বুঝিতে হয়, যাছা সত্য কি না বুঝিবার জন্য প্রমাণ সংগ্ৰছ করিতে হয়, তাহ সত নছে, তাছ ধৰ্ম নছে । যাছ স্বতঃসিদ্ধ ভাবে মনুষ্যছদয় বিখ্যম