পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( (, ) সকল বাহির হইতে ইন্দ্রিয় গণকে আকর্ষণ করে, ইন্দ্রিয়. গণও তাহার বিমুগ্ধকর আকর্ষণের স্রোতে অবশ হইয় ভাসে। ইচ্ছার দুৰ্ব্বলাবস্থায় মনও অন্ধের ন্যায় তাহাদিগের অনুসরণ করিতেই প্রবৃত্ত হয়। তখন সুখের ইক্রিয়গণ প্রায়ই দুঃখের নিদান হইয়া দাড়ায় । এই জন্য পূর্বতন পণ্ডিতগণ ই ক্ৰয়সংগম করা আবশ্যক বুঝিয়াছিলেন এবং বিবিধ উপায়ে ইন্দ্রিয়দমন করিম্ভে পরামর্শ প্রদান করিয়াছেন । বস্তুতঃ ইক্রিয় বশ করিতে না পরিলে ধৰ্ম্ম সাধনে কৃন্তকাৰ্য্য হওয়া বড়ই অসম্ভব। কিন্তু আজ কাল এ বিষয়ে নানাবিধ কুসংস্কার ও ভ্রাত্তি দেখিতে পাওয়া স্বায় । সম্প্রতি ইক্রিয়সংযম বলিলে লোকে ইন্দ্রিরদিগকে ক্রিয়াশূন্য করা বুঝে। ইন্দ্রিয়ের ক্রিয়াহীন তা আর ইন্দ্রিয়হীনতা একই কথা। যদি ইক্রিয়কাৰ্য্য একেবারে না থাকা উচিত হইত, তবে সৰ্ব্বদশী পরমেশ্বর মনুষ্যদিগকে ইন্দ্রিয় প্রদান করিতেন না। এই বিষয়ে পূৰ্ব্বতনু পণ্ডিতগণ যে সকল মন্ত প্রকাশ করিয়া ছেন, তাহার আলোচনা করিলেও আমরা বুঝিতে পারি, हेव्हिजनश्चय हेखिश्शेनडा' मटश् । ऊँशद्रा हेखिङ्गः দমন, ইঞ্জিয়শাসন, ইন্দ্রিয়সংযম ও ইন্দ্ৰিয়জয় প্রকৃতি শব্দ ব্যবহার করিয়াছেন । ইহার একটি শব্দেরও অর্থ ইন্দ্রিরগণের নিষ্ক্রিয়ভাস্কসক নহে। ইহাঁর প্রত্যেক শদের মর্থ ইভ্রিাদিগের উপর কর্তৃত্ব লাভ করা। বস্তুত