পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৩ ) প্রেম ও অনন্ত জ্ঞামের আধার মা বলিয়া, শক্তিমান, জ্ঞানবান, দয়াবা মিল স্বীকার করিয়াছেন ; কিন্তু কোমত তাছাও করেন নাই । তিনি কেবল এই বলিয়। নাস্তিক হইতে নিষেধ করিয়াছেন যে, যদি ঈশ্বরকে মান যায়, তৰে আমাদিগের কার্যকরী বুদ্ধিৰ্ব্বত্তির সহিত সাদৃশ্য রক্ষা পায়, নতুবা বিশৃঙ্খল উপস্থিত হুইবার কোন বাধা দেখা যায় না। কোমত যদি ঈশ্বর না মানিয় কার্যসাধিক বুদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখিতে পারিতেন, তবে বোধ হয়, নাস্তিক হইতেন । তাছার যে প্রকৃতির দোষ অাছে বলির প্রকৃতির স্রষ্টার দুটি প্রতিপন্ন করিয়াছেন, তদপেক্ষ ঈশ্বরকে অস্বীকার করাই ভাল ছিল। কেননা ইহাতে প্রকৃতির কার্যপ্রণালীর গভীরতার মধ্যে উপস্থাদিগের অনেক যত্নে প্রবেশ করা বিফল হইয়াছে। বহুদিন শিক্ষণ করিয়া, বহু আয়াস স্বীকার করিয়া, বহু গুৰুর মত লইয়া তাহার প্রাকৃতিক কাৰ্যবিষয়ে কিয়ৎপরিমাণে যে জ্ঞান লাভ করিয়াছেন, তাছা দৃঢ় করিবার জন্য বাধ্য- হুইয়া উগছার ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন। কিন্তু র্যাহার স্মৃষ্টিকৌশল অপমাত্ৰ বুঝিতেই গছদিগের জ্ঞান পরিশ্রাত্ত ও প্রত্যবৃত্ত হইয়াছে, সেই অষ্ট ভূম ঈশ্বরের কাৰ্য্যে ক্রাট আছে বলিয়া নিজের অভ্রান্তত ও সেই অভ্রান্ত ঈশ্বরের ভ্রান্তিমত্তা প্রতিপন্ন করিবার চেষ্টা কি সামান্য কৌতুকাৰছ ? তাছার বড় জ্ঞানী, সুতরাং উাছাদের জ্ঞামের পরিমাণ অধিক ॥ १