পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৪ ) iওয়া উচিত, কিন্তু এ স্থলে অজ্ঞান ও অহঙ্কারের পরিমাণ বশি হইয়া ভাস্কুদের ভ্রম জন্মাইয়া দিয়াছে। কেননা ইছ। অতি সহজেই বুঝা যাইতেছে, স্বাক্টর অপার কৌশল ও নিয়ম দর্শন করিয়াই উপহার। ঈশ্বরকে স্বীকার না করিয়া পারেন নাই, অথচ নিজের ক্ষুদ্রতা ও ভ্রান্তি পশ্চাতে রাখিয়া ঈশ্বরের ক্রটি দেখাইতে অগ্রসর হুইয়াছেন । ধিক্‌ মানুষের বিদ্রোহিত ! ! ধিক মানুষের কতয়তা !! তাছাদিগের এই রূপ দুশ্চেষ্ট দ্বারা ঈশ্বরের কিছুই ক্ষতি নাই, কিন্তু আমাদিগের আছে। যিনি ঈশ্বর তিনি ছোট হুইলেও ঈশ্বর ! ক্ষুদ্র কীটোপম প্রজার কি সাধ্য সেই ঈশ্বরের ক্ষতি করিতে পারে? কিন্তু ইহাতে প্রজার ক্ষতি হইতে পারে, যেহেতু প্রজা দুৰ্ব্বল। র্তাহারা ঈশ্বরের প্রতি যেরূপ আচরণ করিয়াছেন, তাহাতে আমাদের বিস্তর ক্ষতি হইয়াছে। কিন্তু একেবারে সব ক্ষতি করিতে পারেন নাই, উপকারও করিয়াছেন। উপকার কি ? তাহারা ঈশ্বরকে যে অতি নিকৃষ্টভাবে স্বীকার করিয়াছেন, ইহাতেও অ' নেক অনিষ্ট নিবারণ হইয়াছে। ইহা দ্বারা তাহাদিগের উদ্ধত ও অন্ধ শিষ্যগণের অনেক প্রতিক্লার করা হইয়াছে। বাছাদিগের দৌরাত্ম্যে ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম কৰ্ম্মকৰ্ম্ম সমান হইতেছিল, সাধুধৰ্ম্মার্থিগণ সৰ্ব্বদা বেদন পাইতেছিলেন, তাহাদিগের সাম্য লাভের এই এক মাত্র পথ আবিষ্কৃত হইয়াছে। ইছতেই আমরা অনেক উপকৃত হইয়াছি ; কিন্তু সুখী ইহতে