পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8%r ) অপকার সম্বন্ধও থাকিত। সুতরাং জড় বস্তুতে ਸ਼ਾਂ ভাবাদি আছে ইছা স্বীকার করা ভ্রম। যদি জ্ঞান ভাৰাদি স্বীকার করা ভ্রম বলিয়া বুঝতে পারা যায়, “ তবে আত্মা দেহ হুইঙে ভিন্ন’ বুঝিবার বাকি রহিল কি ? অার এক কথা এই, যে স্থানে অগত্মা আছে, সে স্থামেই আত্মজ্ঞান আছে ; যে স্থানে আত্মা নাই, সে স্থানে অ - জ্ঞানের চিহ্নও দৃষ্ট হয় না । এ জন্য চেষ্টা করিলেও পশুর আত্মজ্ঞান জন্মান ও মনুষের আত্মজ্ঞান দূর করা বায় মা ! আমি বুঝিতেছি, আমি আছি, এ জ্ঞান মানুষের সহজ। আমি বুঝিতেছি, আমি দ্রষ্টা, শ্রোতা, স্নাত, অনুমন্ত, তুমি যদি যুক্তি দ্বারা ইহা খণ্ডাইতে চাও, তাহ কি পরিবে ? অামার আত্মজ্ঞানে কখন অবিশ্বাস জম্মীইতে পরিবে মা ; আমার জ্ঞান ভগবাদি রহিত করিতে পরিবে না। যে স্থানে জ্ঞান ভাবাদি আছে, সে স্থানে তোমার কোন যুক্তি খাটিবে না ; আর যে স্থানে নাই, সে স্থানেও তোমূর চেষ্টা কার্যকরী হুইবেক না। পশুর আত্মজ্ঞান নাই, ঈশ্বর পরকাল নাই, সত্যসত্য নাই, তুমি কি তাহা তাহাদিগকে আনিয়া-দিতে পার ? তুমি কি পশুকে বস্ত্রশক্তি বুঝাইয়৷ তদনুরূপ শিক্ষা দিতে পার? তুমি কি পশুর নৈসর্গিক সংস্কার বিৰুদ্ধে তাছাকে এক পদও অগ্রসর করিতে পার? কখনই না। যদি পশুর স্বাক্ষ্মজ্ঞান খার্কিত,তবেদুষ্কর্মের জন্ম অনুতাপ হইত; পশুর প্রতি রাস্ত