পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बर्छ ङाथTांश । ঈশ্বর। জগতে যত পদার্থ আছে, তাহার একটীরও পূৰ্ব্বে নাম ছিল না। তাছাদের স্বভাব ও শক্তি অনুসারে পরে মনুষ্য কর্তৃক প্রত্যেক বস্তুর নাম প্রদত্ত হইয়াছে । যখন মনুষ্যগণ বস্তু সকল ব্যবহার করিতে প্রৱত্ত হয়, তখন তাঁহাদের স্বভাব ও শক্তির আলোচনা না করিয়া থাকিতে পারে মা । সেই সকল বস্তু যখন কার্য্যে প্রয়োগ করিবার আবশ্যক ছইন্স, তখন তাহাদিগের নামও হইল । o ঈশ্বর সম্বন্ধেও সেই রূপ। যখন জগৎ ছিল না, যখন জগতে জ্ঞানবান মনুষ্য ছিল না, তখন ঈশ্বরকে কে অনুভব করিবে ? সুতরাং তৎকালে উছার নামও ছিল না । বস্তুতঃ ঈশ্বর নিৰুপাধি। দেশভেদে, ভাষাভেদে, মনুষ্যত্বদয়ের ভাব ও উন্নতিভেদে লোকেরা উহাকে পৃথক পৃথক নাম দিয়া ডাকে। র্তাহার স্বভাবের আলোচনা করিয়া যখন মনুষ্য বুঝিতে পারে তাহার শাস্তৃত্ব আছে, কেহ তাছার শাসন অতিক্রম করিতে পারে না, তখন তাহকে শাস্ত বলিয়া সম্বোধন করে । যখন র্তাছাতে পালকের স্বভাব দেখিয়া বিমুগ্ধ হুয়, তখন র্তাহাকে পিতা বলিয়া ডাকে। যখন তাছাত্তে বিচারকের ভাব দেখিতে পায়, তখন উহাকে