পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( د سوا) রাজা বলিয়া সম্বোধন করে। যখন মনুষ্য র্তাহার এশী শক্তির পরিমাণ করিতে না পারিয়া ফিরিয়া আইসে, তখন উছাকে সৰ্ব্বশক্তিমান, ও যখন দেখিতে পায় তাহাতে দুঃখ শোক ভয় বিষাদ কিছু মাত্র নাই, তখন উছাকে আনন্দস্বরূপ বলিয়। আনন্দে গলিয়া যায়। যখন দেখিতে পায় উপহার সত্তা সকল কালে ও সকল দেশে বিদ্যমান, তখন উপস্থাকে সত্যস্বরূপ না বলিয়া থাকিতে পারে না । যখন উপহার স্বেছ ও মমতা, ক্ষম ও সছিষ্ণুতার পরিচয় পায়, তখন ব্যগ্রতা সহকারে তঁহাকে জননী বলিয়া পরিতৃপ্ত ছয় । যখন তাছার জ্ঞান শক্তির আলোচনা করিয়া তাহার নৈপুণ্য ও অসীম জ্ঞাতৃত্ব অনুভব করিতে পারে, তখন উছকে অষ্ট নিয়ন্ত ও সৰ্ব্বদশী বলিয়া সম্বোধন করে । যখন মনুষ্য ভাবিয়া দেখিল ঈশ্বর ভিন্ন এক মুহূৰ্ত্ত বঁচিবার যে নাই, একটা নিশ্বাস প্রশ্বাসও তাছার কৰুণ ভিন্ন প্রবাহিজ হইতে পারে না, তখন র্তাহার নাম জীবনের জীবন আত্মার আত্মা রাখিল । এইরূপ চিন্তা ও উপপন্ধি দ্বারা মনুষ্য ঈশ্বর হইতে যখন যে ভাব দোহন করিতে পারে, তখন সেই ভাবের অনুরূপ একটী নাম দিয়া ভঁগছাকে ডাকে। বস্তুতঃ র্তাহার কোন নাম নাই, যদি পূৰ্ব্ব হইতে র্তাহার কোন নাম থাকিত, তবে সকল দেশীয় নর নারী তাছাকে একটা মাত্র নাম ধরিয়ুyডাকিত । যখন মনুষ্য বুঝিল যে ঈশ্বরকে ছাড়িয়া