পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ అS AA AeeAeeMeeeeAAAA

  • u్మూ^uూూuూ*uూg

দাদাচান্‌জি একটা ঝোপের আড়ালে ছিলেন, হুজুর তাহ দেখিতে পান নাই ; গুলি লক্ষ্য ভ্রষ্ট হইয়া তাহার বুকে লাগাতেই প্রাণ বাহির হইয়া গিয়াছে।’ “শঙ্করের পরামর্শ অনুসারেই কাজ হইল। আমি সহরে ফিরিয়৷ এই মৰ্ম্মেই ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট এজাহার দিলাম। সমস্ত রাত্রি আমার নিদ্রা হইল না ; কাসে টজির অবস্থা অতি শোচনীয় ; জানিনা তাহার অদৃষ্টে কি আছে!” । জেমসেটুজি যতক্ষণ ডায়রী পাঠ করিলেন, ততক্ষণ মেটা সাহেব নিশ্চল ভাবে বসিয়া রহিলেন, নিৰ্ব্বাকভাবে সকল কথা শ্রবণ করিলেন ; তাহার ললাটের একটি শিরাও কম্পিত হইল না। জেমসেটুজির পাঠ শেষ হইলে তিনি মাথা নাড়িয়া বলিলেন,"এ নিতান্তই পাগলের মত কথা ! এই সকল প্রলাপ লিখিবার সময় আমার বন্ধু খাঁ বাহাদুর বোধ হয় প্রকৃতিস্থ ছিলেন না।” জেমসেটুজি দৃঢ়স্বরে বলিলেন, "ই তিনি সম্পূর্ণ প্রকৃতিস্থ ছিলেন ; কারণ কেবল যে তিনি র্তাহার ডায়রীতে একদিন মাত্র এই ঘটনার উল্লেখ করিয়াই নিরস্ত হইয়াছেন এরূপ নহে ; এই ঘটনার তিনদিন পরে তিনি ডায়রীতে যাহ। লিখিয়াছেন, তাহ পাঠ করিতেছি শুনুন ।” মেটা সাহেব অন্যমনস্ক ভাবে বলিলেন, “পড় । ” ■ “৯ই অক্টোবর >ါဗ၀ —কয়দিন হইতে শরীরটা বড় খারাপ যাইতেছে ; গাটে গাটে বেদনা ! বাতে ধরিবে না ত ? কাসে টজির গোলমাল লইয়া আমাকে বড়ই ভুগিতে হইতেছে ; মামলা আদালতে উঠিয়াছে। স্মরণ শক্তিটা দেখিতেছি খুব কমিয়া গিয়াছে ; জজ্ঞের কাছে