পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & ) চীন সম্বন্ধে তাহার গবেষণা ও অনুসন্ধান একাধিক ইংরেজি গ্রন্থে প্রকাশিত হইয়াছে । আজ বাংলা দেশে চীনের কথা শুনিবার জন্য এবং বুঝিবার জন্য আগ্রহ দেখা যাইতেছে। বাঙালীর লেখা চীনবিষয়ক চাক্ষুষ গ্রন্থ বাঙালী পাঠকগণের বিশেষ কাজে আসিবে । বিনয় বাবুর যে সকল ইংরেজি বইয়ে চীন বিষয়ক রচনা বাহির হইয়াছে এই সঙ্গে সেই বইগুলা নিম্নে উল্লিখিত হইল :– ১৬ চাইনীজ রিলিজান থ. হিন্দু আইজ ( হিন্দু চোখে চীনা ধৰ্ম্ম ) শাংহাই, ১৯১৬, ৩৬৩ পৃষ্ঠা ) । চীনের পররাষ্ট্রদূত ডক্টর উ তিং-ফাঙ এই গ্রন্থের ভূমিকা লিথিয়াছেন । এই গ্রন্থে চীন, জাপান এবং ভারতবর্ষের সমাজ, ধৰ্ম্ম ও রাষ্ট্র যুগের পর যুগ ধরিয়া একসঙ্গে আলোচিত হইয়াছে। আর হ: সঙ্গে ইয়োরোপের নানা যুগের তথ্যও তুলনায় বিশ্লেষণ করা হইয়াছে । ২ । “দি ফিউচারিজম অব ইয়ং এশিয়া” ( যুবক এশিয়ার ভবষ্যনিষ্ঠা ) । লাইপৎসিগ ৪১• পৃষ্ঠা, ১৯২২ ) । এই গ্রন্থের ১• • পুষ্ঠায় বর্তমান চীনের আর্থিক রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক অবস্থা বিবৃত আছে। অধ্যায়গুলা আমেরিকার নানা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রন্থকারের প্রদত্ত বক্তৃতাবলীর সারমৰ্ম্ম । আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞান-বিষয়ক পত্রিকায় এই সকল অধ্যায় বাহির হইয়াছিল । ৩। দি পলিটিকস অব বাউণ্ডারীজ ( সীমানার রাষ্ট্রনীতি ) ( কলিকাতা ১৯২৬, ৩৪ • পুষ্ঠা ) । এই গ্রন্থের তিন অধ্যায় চীন, জাপান ও সিঙ্গাপুরের বর্তমান সমস্ত লইয়া লিখিত। ফরাসী, জাৰ্ম্মান এবং ইতালিয়ান নজির ব্যবহৃত হইয়াছে । 8 . “গ্ৰীটিংস টু ইয়ং ইণ্ডিয়া” ( যুবক ভারতের নিকট সম্ভাষণ )