পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खमिछबांग्न श्रॉईन-कांशून ማማት ইতালিয়ান “মেৎসাজিয়া” বা জাৰিয়া প্রথার জুড়িদার ফ্রান্সেও আছে । মালিকের চাষীর সঙ্গে আধা-আধির বখরা করে। কিছু কিছু পূজি জোগানো তাদের দায়িত্ব । চাষীকে অন্তান্ত বিষয়ে নিজ ভার বছল করিতে হয়। আর খাটি জমিদারীর প্রথাও ফ্রান্সে চলিতেছে। মালিকের নিকট হইতে জমি ভাড়া করিয়া লওয়া হয় । চাষীর সঙ্গে মালিকের কোনেী সম্বন্ধ নাই। নির্দিষ্ট ভাড়া সমবিয়া দিলেই হইল। চাষ-জাৰাদের ভালমন্দর জন্ত চাৰী নিজে দায়ী । ভূমি-গোলামীর বিরুদ্ধে ৰিজোছ ইতালিয়ান আর ফরাসী সমাজের বিবরণ শুনিলে ভারতসন্তামের অজানা কোনো ভূমি-ব্যবস্থার কথা মনে পড়ে কি ? শুধু ফ্রান্স জার ইতালি কেন ? জাৰ্ম্মাণি, রুশিয়া ইত্যাদি দেশেও ভূমিসংক্রান্ত ষে সকল আর্থিক গড়ন ছিল বা এখনো কথঞ্চিৎ আছে,তাহীতে ভারতের সুপরিচিত বিধিব্যবস্থারই এপিঠ ওপিঠ দেখা যায়। একটা অদ্ভুত কিছু ইয়োরোপে আবিষ্কৃত হয় নাই। আর ভারতসন্তানও একটা অদ্ভুত কিছু আৰিষ্কার করে নাই । এপর্য্যস্ত যাহা কিছু বলিয়া যাইতেছি সবই এককথায় রোমাণ-আইনের আওতায় শাসিত ইয়োরোপের বৃত্তান্ত । তাহাকেই মোটের উপর জুড়িদার বলিতেছি হিন্দুব্রিটিশ আইনের আওতায় শাসিত ভারতীয় একালসেকালের। কিন্তু পৃথিবী চুপ করিয়া বসিয়া নাই। আর্থিক আইনকামুনও বেশ-কিছু ছুটিয়া চলিয়াছে। রোমাণ আইনের আবহাওয়ায় অথবা লোকাচারের আওতায় ইয়েরোপের মান জনপদে ভূমি-দাস্ত ("স্তফ-ডম” ) সুপ্রচলিত ছিল। দাস