নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন سانهها AAAAAA AAAA TAeSeMeAASAASAASAASAASAAASeeSeeSeAeeeAMeeAAA AAAAA আর কি বল চলে? আমি নিম্ন প্রাইমারী বা উচ্চ প্রাইমারী পাশ করিয়াছি—একেবারে বি, এ,র খবর লইতে পারি না, অন্ততঃ লইবার অধিকারী নই। কেউ যদি জিজ্ঞাসা করেন “বি, এ,র খবর লওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তিটি কে ?” তাহা হইলে আমি বলিব ছাত্রবৃত্তি পাশ করা লোকটিও নহেন, ম্যাটিকুলেশন পাশ লোকও নহেন। আই, এ পাশ বা আই, এ ক্লাসের কেউ কেউ মাত্র এ বিষয়ে কল্পনা করিতে কিছু কিছু সমর্থ এবং অধিকারী । ১৭৭০ সনে জমিদারি-ব্যাঙ্কের আইন প্রথম বিধিবদ্ধ হয়। সেই ১৭৭৯-৮-এর যুগ ধাপের পর ধাপ অগ্রসর হইয়া গিয়াছে। ১৮৭০এর জাৰ্ম্মাণি বা ১৮৮০এর ফ্রান্স ইহারা কি কখনো ১৯২৬ সনের জাৰ্ম্মাণি বা ফ্রান্সের সম্বন্ধে কল্পনা করিতেও পারিয়াছিল ? ইংলও কি ১৮১৫-৩২ সনে কল্পনা করিতে পারিত যে, এক বিরাট তেলের খনিওয়ালা মেসোপটেমিয়া তাহার দখলে আসিবে ? আলেকজান্দার, চন্দ্র গুপ্ত হয়ত বিশ্বসাম্রাজ্যের কল্পনা করিয়া থাকিতে পারেন । কিন্তু ১৯১৮ সনের সন্ধির ফলে দুনিয়ায় যে বৃটিশ সাম্রাজ্য গড়িয়া উঠিয়াছে সেই বস্তুটা কল্পনা করা কাহারও ক্ষমতায় সম্ভব হয় নাই । মজুর কোন প্রকার জীব ? আসল কথা—বস্তু, বস্তু-জ্ঞান, বস্তুনিষ্ঠ । মজুর-স্বরাজ ! ইহার না মজুর না স্বরাজ এখন পৰ্য্যন্ত ভারতের ত্রিসীমানায় আসিয়া পৌঁছিয়াছে। আপনারা হয়ত বলিবেন “কি ! মজুর পর্য্যস্ত ভারতে নাই ! আমাদের বাড়ীতেই তো চাকর আছে—প্রায় প্রত্যেক সম্পন্ন গৃহস্থের বাড়ীতেই দাসদাসী আছে।” আমি জবাব দিব, “আঞ্জে না। মজুর আর দাসদাসী এক চিজ নয়। আমি যে মজুরের কথা বলিতেছি সে বস্ত বিলকুল নয়,
