বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীতি রত্নাবলী। করি। মনুষ্যের এরূপ কর। মনুষ্যত্বের কার্য এবং এরূপ না করা পশুত্বে কার্য হয়। পশুদিগের মনে কখন কখন কোন কোন ষ্ট্রের উদয় হয় বটে, কিন্তু ধারণাবুদ্ধ্যভাবে fश्वं রাখিতে পারে না, এবং বাকশক্তি না থাকুীয় په نيمايي করিতে পারে না । অণছ । ইহা উপেক্ষ হর্থের বিষয় অণর কি হইতে পারে ? জ্ঞানি ব্যক্তি ভিন্ন সকল মনুষ্যই আপাততঃ দুঃখ পরিণাম সুখময় কাৰ্য্যে ব্যাপৃত হইয়। চির দুঃখের হস্তে পতিত ཟླ་ཝ, তাহমুদের জ্ঞান চক্ষু একবারও উন্মীলিত হয় না সুতরাং তাহারণ পরিণাম মুখকাৰ্য্য দেখেও দেখে না, যাহারা এরূপ তাহারা মনুষ্য নামধারী পশুবই আর কিছুই নহে। ইতর ইন্দ্রিয় মুখে পরিলিপ্ত থাকা সৰ্ব্বজীব শ্রেষ্ঠ মানব জাতির কৰ্ম্ম নহে, কেন না তাহ বিনা জায়াসেই সম্পন্ন হইতে পারে, নিকৃষ্ট ইন্দ্রিয় মুখে পরিতৃপ্ত থাকিয়া কদাচ সুখী হইতে পারা ষায় মা । জ্ঞান স্বরূপ অন্তঃকরণ শেষে তাহাকে অনুতাপ রূপ দণ্ড প্রদান করিয়া থাকে। বিকসিত অরবৃন্দাবলী সুশোভিত সরোবরও মানাবিধ উপভোগ্য বস্তু দর্শন করিলে তৃপ্তি সাধন হইতে পারে বটে, কিন্তু তাছা পরিণামে বিরস এবং তাছাতে যথার্থ মনের তৃপ্তিসাধন হয় না, যদি তাহাই মা হুইল তবে মানসিক তৃপ্তিসাধক বস্তুর অম্বেষণ কর, অবশ্যই পাইবে, যত্বের অসাধ্য