বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীতি রত্নাবলী। نمو! কিছুই নাই, সেই তৃপ্তি সাধক বস্তু কি ? তাহার উত্তর এই ষে ধৰ্ম্ম ও বিদ্যারত্ব, এই দুইটা উপাজনে যত্নবান হও । ক্ষণিক মুখের জন্য চেষণ করা উচিত বটে, কিন্তু ধৰ্ম্ম সংলিপ্ত ক্ষণিক সুখ উপদজ্জন কর, এবং তাহাতে একবারে পরিতৃপ্ত থাকিও না, যেহেতু তোমরা লোভাদি রিপুষটুক পরিপূর্ণ লোক সমাজে অব. স্থিতি করিতেছ কিন্তু তজ্জন্য তাহাজে লিপ্ত হইয়। অবিনশ্বর মুখ রত্ব বিসৰ্জ্জন দিও না, জগদীশ্বর আমদিগকে কতকগুলি নিকৃষ্ট প্রৱত্তি দিয়াছেন ঘটে, কিন্তু সময় মুযায়ী ব্যবহার করিলে তাহার নিয়ম প্রতিপালন' করা হয় এবং সেই কৌশলবাৰ মন রচয়ীতার ঐতি মন সমৰ্পণ করিয়া যথার্থ আনন্দ লাভ কর, তাছার তুল্য মুখ আর কিছুই নাই, তাঁহাই অবিনশ্বর মুখ, সেই সুখের সহিত ইন্দ্রিয় সুখের তুলনা করিলে ইঞ্জি সুখ অতি তুচ্ছ বলিয়া বোধ হয়, অতএব হে মানবগণ ! তোমরা এক্ষণে জ্ঞান প্রদীপ উজ্জ্বল কর । অসভ্য ব্যক্তিদিগের প্রতি উপদেশ। <হ অসভ্য ব্যক্তিগণ! তোমরা কতদিনে সভ্য পদবীতে পদণপণ করিবে এবং কত দিনেইবা যথার্থ তত্ত্ব অপরাধনায় প্রবৃত্ত হইবে । দেখ তোমরা মিথ্যা বিষয়কে সৎবলিয়া মান্য করিতেছ এবং যে কোন বস্তুকে বা ব্যক্তিকে