বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীতি রত্নাবলী २१ প্রত্যুপকার স্বীকার করা, তাহার তাডভানুসারে সকল "কাৰ্য্য করা, /ऐनब ক্রমে তিনি শোকাকুল হইলে উপহার দুঃখের উপর থের ছায় পাতিত করণ, সৰ্ব্বতোভাবে ேே. কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম, না করিলে প্রত্যবায় আছে; মরলোকে নীরয়গামী হুইতে হয়। ফলতঃ পৃথিবীতে জননী ব্যতিরেকে স্নেহাস্পদ ব্যক্তি আর কেহই নাই; দীর্ঘকাল অনশনের পর অন্ন ভোজন করিলে যেমন তৃপ্তি জন্মে, তপন তাপে তাপিত হুইয়া সুবিমল স্নিগ্ধ সমীরণ সেবন করিলে অঙ্গ সন্তাপ দূরীকৃত হয়, জলঙ্গী পুত্রের মুখ কমল দর্শনে সেইরূপ অপার অনিন্দ লম্বভব করেন সন্দেহ নাই, পুত্রের মুখ কমল দর্শনে শোক সন্তাপ সুদুঃখিত! জননীর অধৈর্য্য বলে ৰুধু রহস্যের উদয় হয় দূরদেশগামী পুত্রের আগমন সংবাদ শ্রবণ করলে বিভ্রান্ত চিত্তের ন্যায় পথ নিরীক্ষণ করিয়া থাকেন, আণহণ ! ৰ্তণ হার মহিমা মনে ধারণ করিলে শরীর লোমাঞ্চিত হয়, সেই পরমারাধ্যানীয়। মাতাকে অশ্রদ্ধ করা অধম লোকের স্বভাব, যে ব্যক্তি র্তাহাদিগকে ক্লেশ দেয় ও উহার অবাধ্য হইয় উঠে, তাহরি মত হতভাগ্য লোক অণর দ্বিতীয় নাই, সে ইহ লোকে মনুষ্য মণ্ডলীর ও পরলোকে জগদীশ্বরের নিকট স্কৃণিত হয় সন্দেহ নাই ।