পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অন্ধের কাহিনী । পরস্পরকে সাস্তুনা দেওয়ার কোন সামর্থ্য খালুর পিতা-আমার প্রথম মনিব বসু মহাশয়, দয়াপরবশ হইয়া আমাদের झूछनहक ऊँशब्र श्रृंछ व्हैम! colलन ; (थल्यांक्ष बाबू প্ৰাণপণে আমার চক্ষুর চিকিৎসা করিতে লাগিলেন; কিন্তু সকল চিকিৎসা বৃথা হইল। ডাক্তার সত্যই বলিয়াছিলেন, চিকিৎসার আর সময় নাই। দুই সপ্তাহের মধ্যে আমার দৃষ্টিশক্তি বিলুপ্ত হইল ; এই চির-দীপ্তিমান, চির দৃশ্যমান পৃথিবীর চির-নবীন শোভা হইতে চির-জীবনের জন্য আমি বঞ্চিত হইলাম । একদিন বসু মহাশয় কথাপ্রসঙ্গে আমাকে বলিলেন, “ললিত, প্ৰবোধ বলিতেছিল, চক্ষুর অতিরিক্ত পরিচালনাই তোমার অন্ধত্বের কারণ। আমি কথাটার অর্থ বুঝিলাম না । তোমার অপেক্ষা অনেক বয়ােবৃদ্ধ কম্পোজিটারকে আমি জানি, তাহাদের দৃষ্টিশক্তির কিছুমাত্র । হ্রাস হয় নাই।” আরাধ্য দেবতা সুদীর্ঘ কালের তপস্যা নিস্ফল করিয়া দিলে সাধক যেমন হৃদয়ে বেদনা পায়, বস্তু মহাশয়ের কথায় আমিও তেমনি কষ্ট বোধ DBDBDD DD BBSDD DDDB D DBDBDBDB BB DD BBB DB DS অত্যাচারই না করিয়াছি ! কিন্তু তাহার পরিচয় দেওয়া অনাবশ্যক। -- আমি চুপ করিয়া রহিলাম। बश् मशभन छांख़्दिांत्र श्रांज नाश्न। cकन कॉनिना, अभि श्रक হওয়ার পর হইতে আমার প্রতি র্তাহার স্নেহ শত গুণ বন্ধিত হইয়াছিল ; র্তাহার সে প্রশান্ত মুখচ্ছবি দেখিতে পাইতাম না, কিন্তু তাঁহার করুণাদ্র কণ্ঠস্বর আমি হৃদয়ে অনুভব করিতে পারিতাম। এ নিরুপায়ের অবলম্বন SV)