এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।
পঞ্চনদের তীরে
বীরনারীরা লাজাঞ্জলি বৃষ্টি করতে করতে সানন্দে দিচ্ছেন উলুধ্বনি, দিচ্ছেন মঙ্গলশঙ্খে ফুৎকার! চলেছে রণহস্তীর শ্রেণী, চলেছে হ্রেষারব তুলে অশ্বদল, চলেছে ঘর্ঘর শব্দে যুদ্ধরথের পর যুদ্ধরথ! স্বাধীন ভারতের সে অপূর্ব উন্মাদনা আজও আমার সর্বাঙ্গে জাগিয়ে তুলছে আনন্দরোমাঞ্চ!
নগর-তোরণের বাইরে এসে দাঁড়াল তেজস্বী এক অশ্ব—মহারাজা হস্তীর সাদর উপহার! অশ্বপৃষ্ঠে উপবিষ্ট বলিষ্ঠ এক সৈনিক যুবক— বিপুল পুলকে তার মুখ-চোখ উদ্ভাসিত! সে সুবন্ধু।
এই লেখায় এই অংশে একটি চিত্র থাকা উচিৎ। যদি আপনি তা দিতে পারেন, তবে, দয়া করে সাহায্য:চিত্র দেখুন। |
আদর ক’রে অশ্বের গ্রীবায় একটি চাপড় মেরে সুবন্ধু বললে, “চল্রে রাজার ঘোড়া, বাতাসের আগে উড়ে চল, মহারাজা পুরুর দেশে চল্, আমার বাপ-মায়ের কোলে ছুটে চল্! আজ বেজেছে এখানে যুদ্ধের বাজনা, কাল জাগবে পঞ্চনদের তীরে তীরে তরবারির
৬২