পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ゲo 1 যজ্ঞপত্নী লয়ে করে যজ্ঞ সমৰ্পণ ॥ ঘরে রেখে দিল তাঁর নিজ নারী সতি। ঘরের ভিতরে রহে না পায সংহতি ॥ হৃদয়ে চিন্তিয়া কৃষ্ণ সেই মহামতি । ছাড়িয়া শরীর সেই পাইল মুকতি ॥ দ্বিজগণ দেখিয়া আপন পাপচয় । মনে বিমরিষ সবে হইল বিস্ময় ৷ কৃষ্ণের প্রসাদে রমণীরে খাওয়াইল । জীবন পাইয়া নারী উঠিয়া বসিল ৷ শ্ৰীকৃষ্ণের প্রসাদেতে খণ্ডিল দুৰ্গতি । অন্ন ভিক্ষা কথা এই শুন নদপতি ॥ রাধা কৃষ্ণ পাদপদ্ম হৃদে করি আশ । নূতন প্রসঙ্গ রচে মহেশচন্দ্র দাস ৷ কালীয় দমন । কালীযদমনভূত্ব কালিন্দিজলসন্নি ধৈঃ । ততঃ কৰ্ম্মসমাপ্যাসে শৃণুবজেন মহাবলঃ ॥ রাজা বলে কহ কহ শুনি তপোধন ! কি রূপেতে কৈল প্রভু কালীয় দমন ॥ কেবা সেই কালী নাগ কোথায় বসতি । সেই কথা বিশেষিয়া কছ মহামতি ॥ মুনি বলে সেই কথা শুনহ রাজন । যেই রূপে করেন হরি কালীয় দমন ॥ একদিন জান হরি গোষ্ঠে গোচারণে। বলরাম বিনে সেই চলে শিশুগণে ॥ সকলেতে উভরিল যমুনীর তীর । যেখানে নিয়ত থাকে কালিয় মন্দির ॥ বনের স্থপক্ক ফল করিয়া ভোজন । নিৰ্ম্মল সলিল পান করেন তখন ॥ গোচরণ করে কৃষ্ণ শিশুগণ সঙ্গে । বনেতে বিহারে হরি