পথ-নির্দেশ বিয়ে দিতে পালি নি । তাব উপায তোকে ক’বে দিতে হবে । গুণেন্দ্র বলিল, তাকে কেন সঙ্গে আন নি মা ? সুলোচনা বলিলেন, এনেছি। কিন্তু সে বড় অভিমানিনী! পাছে এ সব কথা শুনতে পায, তাই তাকে নিচে বসিযে বেখে, আমি একলাই ওপবে এসেছি। গুণেন্দ্র ব্যস্ত হইযা উঠিয চাকবটাকে চীৎকাব কলিযা ডাক দিযা বলিল, ও নন্দী, নিচে হেম ব’সে আছে যা শাগিব ডেকে নিযে আয। সুলোচনা বলিলেন, তাকে উদ্ধার কবতে তোব খৰচ হবে —সে ঋণ আমি কোন দিন গুণেন্দ্র বাধা দিযা তাড়াতাডি বলিয়া উঠিল, তবে মা, আমি বাইবে যাই, তোমাব যা মুখে আসে বল। কিন্তু আমাৰ মা ম’বে যাবাব পব তুমি যা ক’বেছিলে, সে সব ঋণেব কথা আমি তুলি তা হ’লে ব’লে বাখছি মা,তোমাকেও লজ্জায বাইবে গিযে দাডাতে হবে । তার চেযে কাজ নেই -- তুমিও চুপ কব, আমিও কবি । সুলোচনা হাসিযা বলিলেন, তাই ভাল। তবে মেযেটা অসচে তার সামনে আব বলা হবে না -- তাই এই বেল ব’লে বাথি । মনে কবিস নি গুণি, আমি মাযেব চোখ নিয়ে S8
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৮
অবয়ব