পথ-নির্দেশ কাছে আসিয়া বসিত, কিন্তু পরক্ষণেই কোন একটা কাজেব নাম করিয়া চলিযা ঘাইত। সে যে তাহার সঙ্গকে ভয় করিতে স্বরু করিয়াছে, এই আকস্মিক ত্রস্ত পলায়নের দ্বারা তাহা এতই সুস্পষ্ট হইয়া উঠিত যে, বহুক্ষণের নিমিত্ত গুণী শূন্ত দৃষ্টিতে জানালার বাহিরে স্তব্ধ হইরা বসিয়া থাকিত। যত দিন কাটিতে লাগিল, তাহার আচার বিচাবেৰ ছোটখাট কাজগুলা পৰ্য্যন্ত সুদৃঢ় আকাব ধবিয়া উঠিযা দাড়াইতে 'লাগিল। যেমন জেলেব কর্তৃপক্ষ জেলের মধ্যে বেষ্টনের পবে বেষ্টন তুলিযা তাঙ্গব বড় কযেদীগুলির পবিসব ছোট কবিয জানিতে থাকে, হেম যেন ঠিক তেমনি সতর্ক হইয়া তাঙ্গাব হৃদযবাসী কোন এক গভীব দুষ্কৃতকাবীব চলাফেবাৰ পথ সঙ্গীর্ণ কবিযা আনিতে লাগিল । একদিন সে হঠাৎ আসিয়া বলিল, গুণীদ, মন্তব নেব ? গুণী মুখেব দিকে চাহ্যিা থাকিবা বলিল, কি মন্ত্র, গুরুমন্ত্র ? হা । গুণী হাসিযা বলিল, ভয় নেই ভাই, তোমাকে আত্মবঙ্গাব জন্ত নিত্য নূতন কবচ আঁটুতে হবে না। হেম বোধ কবি কথা বুঝিতে পাবিল না , কিছুক্ষণ চাচিঘা থাকিল৷ বলিল, গুরুমন্ত্রেব দবকাব নেই ? গুণী বলিল, আছে, কিন্তু সে বযস এখনো তোমাব হয ما بي
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫০
অবয়ব