পথ-নির্দেশ হেম বহুক্ষণ নিস্তব্ধ থাকিযা আস্তে আস্তে বলিল, তবে কি সত্যই আর মেলবাব পথ থাকে না ? গুণী বলিল, না । তাব আবশ্যকও থাকে না । তাব চেযে হেম, যে মেলা সব চেযে বড় মেলা, যাব কাছে যেতে পাবলে আীব কীবো কাছে যেতে হবে না, অথচ সমস্ত বকমেব মিলনেৰ ইচ্ছাই আপনা-আপনি পবিপূর্ণ হষে যাবে, তুমি সেই মিলনেব কামনা কব । তোমাব পথ থেকে তোমাকে কেউ যেন টেনে নিযে না যায । আমি কাযমনে আশীৰ্ব্বাদ কবি, আমাদেল দেওয সমস্ত দুঃখ একদিন যেন তোমাব সার্থক হয । চাদেব আলোয হেম দেখিতে পাইল, গুণীব চোখ দিয়া ফোট ফোট জল গডাইয পডিতেছে । সে পাযের উপব মাথা ঠেকাইযা প্ৰণাম কবিয আস্তে আস্তে উঠিয়া গেল। সে উঠিযা গেল, এমন অনেক দিনই এমনি কবিযা নিশৰে উঠিয়া গিয়াছে, কিন্তু আজ কেমন কবি গুণীৰ সমস্ত সংযম, সমস্ত ধৈৰ্য্যেব বাধ সে সমুলে উৎপাটিত করিষা দিয চলিযা গিযাছে ৷ আজি তাহাব ধিক্কাবেব সঙ্গিত কেবল মনে হইতে লাগিল, যেন চিবদিনেব সুযোগ অকস্মাৎ চোখেব সাম্নে দিয বঙ্কিযা গেল, হাত বাডাইয ধবা হইল না । হেম তাহাকে কত ভালবাসে, এ কথা সে নি:সংশযে (:8
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫৮
অবয়ব