পথ-নির্দেশ জানিত । আজ তাঙ্গব মুখ হইতে স্পষ্ট কবিয শুনিযাও, সে কোনমতেই নিজেল কথাটা বলিতে পাবিল না । মুলোচনাব মৃত্যু হইতে বলি বলি কলিযাছে, বলিতে পাবে নাই । কেবলি মনে হইলাছে, এ যেন কোন বিষধর সপ ঘুমাইযা আছে, গত বাডাইয স্পর্শ কবিলেই বুঝি ফণী তুলিবা উঠিযা দাডাইবে । তাই বরাবব সেহ ভয তাঙ্গাব হাত চাপিঘা ধবিষাছে, আজিকাব এমন পাবেও সেই ভয় তাঙ্গকে তাত বাডইতে দিল না । প্রত্যঙ্গ প্রাতঃস্নান কলিযা হেম প্রণাম কবিতে আসিত, পরদিন আসিবামাত্রই গুণী সমস্ত সঙ্কোচ প্রাণপণে অতিক্রম কপিয প্রশ্ন ককিল, তেম, কাল তুমি বিধবা-বিবাহেব কথা জিজ্ঞেস ক’বেছিলে কেন ? হেম বলিল, একটা খববেব কাগজে পড়ছিলাম, তাই । গুণী বলিল, তুমি কি ওটা ভাল মনে কব ? হেম সংক্ষেপে বলিল,ছিঃ ! ও কি আবাব একটা বিষে । গুণী প্রশ্ন কবিল, কেন নঘ। এক হিন্দু ছাড পৃথিবীব সব জাতেব মধ্যেই ত বিধবা-বিবাহ আছে। থাক গে, বলিয়া হেম বাহিব হইয়া যাইতেছিা, গুণী ডাকিল৷ বলিল, আব একটা কথা আছে হেম । হেম ফিবিয দাডাইযা বলিল, কি ? (t(t
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫৯
অবয়ব