পাতা:পদ্মাপুরাণ - নারায়ণ দেব.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

l/O স্বানবিশেষে (যথা উত্তরবঙ্গে) “গৰ্ত্তীয়া৷ ” নামে চলিত। এইরূপ পৌরাণিক গল্পগুলি আশ্নয় করিয়া “কথকতা।” এক সময়ে খুব জনপ্রিয় হইয়া উঠিয়াছিল। বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের ‘কীৰ্ত্তম” এই উপলক্ষে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ধৰ্ম্মপূজকগণেব ও নাথপন্থীদিগের বিভিন্ন সঙ্গীতময়। উৎসব, অপেক্ষাকৃত অখ্যাতনামা দেব-দেবীর কাহিনী ও স্থানীয় মৰ্ম্মস্পর্শী ঘটনাসমূহ অবলম্বলে রচিত নানারূপ গান প্রাচীনকালে বাঙ্গালার বিভিন্ন পল্লী অঞ্চলে যথেষ্ট প্রচলিত ছিল। এই দেশে ধৰ্ম্মোপলক্ষে অনুষ্ঠিত নানারূপ সমারোহ ও উৎসবের ভিতর দিয়া অলক্ষ্যে সাহিত্যেয় উদ্ভব হইয়াছে। ব্ৰতকথাগুলিও এই বিষয়ে যথেষ্ট সাহায্য করিয়াছে। সাহিত্য-রচনার উদ্দেশ্য লইয়া অনেক প্রসিদ্ধ কবিই সাহিত্য রচনা করেন নাই। কোন দেবদেবীর প্রতি ভক্তির উচ্ছাসবশতঃ পালা রচনা করিতে যাইয়া এই কবিগণ ক্ৰমে কাব্য-সাহিত্যের সৃষ্টি করিয়াছেন। BBDDBBDDBLBBBD DD DBBB BBDDDSS SBDBBDBD S DBDDDDDBDDDDB BBiBD গাহিতে যাইয়া গায়ক অলক্ষিতে নাটকের সূচনা করিয়াছিলেন। যদিও বাঙ্গালী নাটকের আবির্ভাব-সময় ১৯শ শতাবাদী ও উহা বৰ্ত্তমানে পাশ্চাত্ত্য আদশে গঠিত তথাপি ইহা নিঃসন্দেহে বলা যাইতে পারে যে, পল্লী অঞ্চলের এই মঙ্গলগান, যাত্রাগান প্রভৃতির মধ্যে আধুনিক নাটকের বীজের সন্ধান পাওয়া যায়। যদিও উভয়েব রীতি ও আদর্শের পার্থক্য অনেক, তবুও ইহা বলা যাইতে পাবে যে, এই সকল মঙ্গল-গানই এই দেশে আধুনিক নাটক-প্রচলনের পথ সুগম করিয়া দিয়াছে। এখনও পল্লী-অঞ্চলে প্রাচীন বাঙ্গালাব বিভিন্ন শ্রেণীর গানগুলিব প্রভাব অল্প নহে। ধৰ্ম্মানুগ বিষয়বস্তুর দিক দিযা দেখিতে গেলে দেখা যায় যে, মঙ্গল-চণ্ডীদেবীর কথা প্ৰধানতঃ ব্ৰতকথাতে, চণ্ডীমঙ্গল পাঁচালীতে (যাহাব আর এক নাম অষ্টমঙ্গল) এবং যাত্রাগানে আছে। মনসাদেবীব কথা প্রধানতঃ ব্ৰতকথাতে, মনসামঙ্গল বা পদ্মাপুরাণ পাঁচালীতে এবং যাত্রাগানে আছে। রাধাকৃষ্ণেব কথা প্রধানতঃ বৈষ্ণব পদাবলীতে, কীৰ্ত্তনে, ধামালীতে, কথকতাতে ও যাত্রাগানে আছে। কবিগানেব মধ্যেও রামায়ণ, মহাভারত ও ভাগবতেব কাহিনীসমূহের সঙ্গে অথবা অন্তৰ্গত হিসাবে উল্লিখিত নানা বিষয় স্থান পাইয়াছে । মধ্যযুগে অথাৎ ১৩শ হইতে ১৮শ শতাব্দীৰ মধ্যে, বাঙ্গালা সাহিত্য মোটামুটি কাব্যসাহিত্য। এই কাব্যসাহিত্য প্রধানতঃ তিনভাগে বিভক্ত, যথা,-লৌকিক সাহিত্য, অনুবাদসাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য । শিবায়ন ও মঙ্গলকাব্য লৌকিক সাহিত্যের অস্তগত ; রামায়ণ, মহাভারত ও ভাগবত অনুবাদ-সাহিত্যেব উদাহৰণ, এবং বৈষ্ণব পদাবলী ও বৈষ্ণব মহাজনগণের জীবন-কথা বৈষ্ণব সাহিত্যেব অন্তর্ভুক্ত। লৌকিক সাহিত্য তান্ত্রিক (প্রধানতঃ শাক্ত) সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যের অন্তৰ্গত উৎকৃষ্ট মঙ্গল-কাব্যগুলির বেশীর ভাগই কোন দেবীর গুণ-কীৰ্ত্তন ও পূজা-প্রচার উপলক্ষে রচিত। এইরূপে চণ্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল, শীতলামঙ্গল প্রভূতি কাব্যের উদ্ভব হইয়াছে। পুরুষ দেবতার মধ্যে ধৰ্ম্ম-দেবতার নামাঙ্কিত ধৰ্ম্মমঙ্গল বিশেষ প্ৰসিদ্ধি লাভ করিয়াছে। সুন্দরবনের ব্যাস্ত্ৰ-দেবতা দক্ষিণ রায়ের নামেও 'ब्रांश-भन्न ' श्रुष्ऊि श्रेग्रांख्रुिल ! মঙ্গলকাব্যগুলির মধ্যে বিশেষ করিয়া চণ্ডীমঙ্গল আটদিন ধরিয়া গীত হইত। প্রত্যাহ দিনে একবার ও রাত্রে একবার গানের আসর। জমিত । আটদিন গান হইত বলিয়া চঞ্জী DDDBBSS S DDDD S DBBDSS DBDBBBB S SBD Buu DBB DL DBD DBD