পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বদরিকাশ্রেম পরিভ্রমণ । 8. কুণ্ডমধ্যে ফোটা ফোটা হইয়া-যেন পাহাড় চুয়াইয়া৷--জলি পড়িতেছে, তাহাতেই যাত্রীরা স্নান তৰ্পণ করিয়া থাকে । আমার বড় শীত করিতে ছিল, তাই ভয়ে জল গরম করাইয়া স্নান করিলাম। কুণ্ডে মার্জন ও তর্পণ। মাত্ৰ করিলাম । 巧 তৎপরে তুঙ্গনাথের দর্শন ও স্পশন করিলাম । যেমন পঞ্চপ্রয়াগ, তেমনি পঞ্চকেদার এবং পঞ্চবন্দরী ও আছেন । তুঙ্গনাথ পঞ্চ-কেদারের একতম ৷ স্বয়ঃ কেদারনাথ অবশ্য প্ৰথম নম্বর । দ্বিতীয় মদম্যাঙ্কেশ্বর বা মধামেশ্বর, কালীমঠ হইয়া যাইতে হয় । তৃতীয় এই তুঙ্গনাথ ; চতুর্থ রুদ্রনাথ, লালসাঙ্গায় পৌছিবার ৮/৯ মাইল পূৰ্ব্বে এক ফাঁড়ি পথে ১০ ॥১১ DBDB DDBBk k0S S JDSSSS S SD BBDDBBDSDDBBBDBSS 0 DBBS S yBB BBBhB0D0S স্থিত কুমার চটি তহঁতে ফাড়িপথে মাইল ৩ ৪ যাইতে হয় । পঞ্চ-বদরা সম্বন্ধে মতভেদ আছে। তবে স্বয়ং বদলীনাথ ১ম : ১য় পাণ্ডকেশ্বরস্থিত যোগবন্দরী ; তৃতীয় জোশীমঠে নৃসিংহ বন্দরী , চতুর্থ বুদ্ধবন্দরী ( নাম সম্বন্ধে মতভেদ ) প্ৰাগুক্তি কুমার চটির নিকটে ।। ৫ম কেহ বলে “আদি-বদরী, কেত বলে ভবিষ্যবন্দরী । ভবিনা বদরী - জোশীমঠ হইতে নীতিপাসের শাড়কে ৮ মাইল যাইতে তয় । আদি বন্দরীর স্থান মৈল চোড়ির পথে পাওয়া যাইবে । পঞ্চকেদারমধ্যে কেদারনাথ এবং তুঙ্গনাথষ্ট মাত্ৰ দেখিতে পারিয়াছি। কিন্তু পঞ্চবন্দরীমধ্যে বুদ্ধ-বদরী এবং ভবিষ্যবাদারী ভিন্ন আর সমস্তই দর্শন করিতে পারিয়াছিলাম । তুঙ্গনাথের নিকেতনে অন্য কেদারগণেরও প্রতিনিধি আছেন । এবং মন্দিরের মধ্যে ও চত্বরে গণেশ, ভৈরব, পাৰ্ব্বতী প্ৰভৃতি নানা দেবতা আছেন। মন্দির মধ্যে শঙ্করাচাৰ্য্য এবং ব্যাসদেবেরও মুক্তি দেখা যায় { আমরা দর্শনাদি কাৰ্য্য সমাপন করিয়া পাণ্ডার কাছ হইতে সুফল গ্ৰহণ