পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 NA h বদরিকাশ্রম পরিভ্ৰমণ । করিয়া আমাদের পরিহিত বস্ত্ৰাদি শুকাইবার, তথা আমাদের শীত নিবা রণের ব্যবস্থা করিয়া দেন । আমরা আর কোনও দিন পথে এইরূপ দুর্দশ ভোগ করি নাই । আমার মনে হইয়াছিল যে, আবার বুঝি শরীর অসুস্থ চষ্টয়া পড়িবে । কিন্তু ভগবৎকৃপায় তাহা হয় নাই । বরং অগ্নি তাপে শরীরে একটু স্কৃৰ্ত্তিরই সঞ্চার হইল।--রাত্ৰিতে দুধ-রুটি খাইয়া পরদিন চড়াই উঠিবার জন্য কিঞ্চিৎ বলসঞ্চয় করিয়া নিলাম—-কেন না, তুঙ্গনাথের চড়াইরে ভয়ে অধিকাংশ যাত্রী সেখানে না গিয়া এই স্থান হইতেই উদ্দেশে মহাদেবকে প্ৰণাম করিয়া বন্দরীর পথে চলিয়া যায় । উনবিংশ দিবস, শনিবার, ১৪ই জ্যৈষ্ঠ, তুঙ্গনাথ । প্ৰাতঃকালে পাণ্ডাঠাকুরের সঙ্গে আমরা ক্রমশঃ তুঙ্গনাথের চড়াই পথে uuDuSDD DBBDD SS DDDB BK u DLD DBDBBDBu BDSBBBD DBDD BBB DuuDuD DBS S S BDBDD BBBD S0 DBDBDBBD DBB BBBBBBBS0S DuDBD SS S BBBBBBBBLSS ৰ্য্যের বিষয় এই যে এত ক্লান্তিতে ও ধৰ্ম্ম হইল না-শীতের নিমিত্তই বোধ হয়। এই ঘৰ্ম্মাভাব। তিন মাইল চড়াইয়ের পর তুঙ্গনাথের বৃহৎ মন্দিরের সমীপে উপস্থিত হইলাম। ঐ স্থান হইতে পাণ্ডাজী “ঐ বন্দরী”। “ ঐ কেদার” ইত্যাদি বলিয়া বরফ-মণ্ডিত পৰ্ব্বত-শৃঙ্গগুলি দেখাইতে লাগিলেন। ফলতঃ তুঙ্গনাথ হইতে চতুর্দিকে হিমালয়ের বিশাল দৃশ্য দেখিলে মনে হয়, পৰ্ব্বতারোহণ-ক্লেশ। সার্থক হইল । তুঙ্গনাথের মন্দিরের অল্পদুরেই আকাশগঙ্গা। ঐখানে একটি অগভীর