,45 —তাতে পেয়েছে অপূর্ব সহিষ্ণুতা। সনাতন দুঃখ ভোগ করেছে,—তাতে পেয়েছে আটল জীবনীশক্তি। এরা এক মুটো ছাতু খেয়ে দুনিয়া উলটে দিতে পারবে ; আধখানা রুট পেলে ত্ৰৈলোক্যে এদের তেজ ধরবে না ; এরা রক্তবীজের প্রাণসম্পন্ন। আর পেয়েছে অদ্ভুত সদাচার বল, যা ত্ৰৈলোক্যে নাই। এত শাস্তি, এত প্রীতি, এত ভালবাসা, এত মুখটা চুপ করে দিন রাত খাট, এবং কাৰ্য্যকালে সিংহের বিক্রম ! অতীতের কঙ্কালচয় –এই সামনে তোমার উত্তরাধিকারী ভবিষ্যৎ ভারত। ঐ তোমার রত্বপেটিকা, তোমার মাণিকের আংটি,-ফেলে দাও এদের মধ্যে, যত শীঘ্র পার ফেলে দাও ; আর তুমি যাও, হাওয়ায় বিলীন হয়ে, অদৃশ্য হয়ে যাও, কেবল কান খাড়া রেখে ; তোমার যাই বিলীন হওয়া, অমনি শুনবে কোটিজীমুতস্যন্দী ত্ৰৈলোক্যকম্পনকারী ভবিষ্যৎ ভারতের উদ্বোধন ধ্বনি “ওয়াহ গুরু কি ফতে”।)
- গুরুই ধন্য হউন, গুরুই জয় যুক্ত হউন। উহ
পাঞ্জাব প্রদেশের শিখ, সম্প্রদায়ের উৎসাহবাক এবং রণ সঙ্কেত ।