পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○3 *ाँफूर्णांकूद्र হইয় থাকে, তাহ হইলে এক জীশচন্ত্রেরই ইষ্টয়ছিল , , কন্তু সব• ছেলেযোট পাট করিয়া—এ শিক্ষক থাকিলে শিখিব ন, এ দোষের প্রায়শ্চিত্ত ন হইলে কারখানায় থাকিব ন—এ সব কোন দেশী কথা? বিদ্যালয় ত গুরুমারা বিষ্কার জন্ত হয় নাই। কিসে মান, কিসে অপমান, কি ভালো, কি মূন্দ, এই সমস্ত শিখাইবার জন্যই হইয়াছে। ছেলের যদি এত লায়েকই হুইয়া থাকে, কৰ্ত্তার উপর কর্তৃত্ব করিবার কি কলম চালাইবার অধিকারই যদি তাঙ্গদের জন্মিয় থাকে, তবে আর বিদ্যালয়ে কেন ? অবশু মুনিরও ভ্রম হয়, গুরুর ও দোষ হয়, কিন্তু যার ক্ষতি, সেই কেন বিনয় করিয়া দুঃখ প্রকাশ করুক না ? সব কজনে জমাতবস্ত হইয়৷ বগীর দলের মত হাঙ্গম কর। কেন ? এ যে বড় কুশিক্ষ, ভয়ানক কুদৃষ্টান্ত ! এখন থেকে যড়যন্ধ করা অভ্যাস করিলে কালে এ সকল ছেলে যে কি ভযানকই হুইব উঠবে, তাঙ্গ বলিবার কথা নয়, অনুমান করা যাইতে পারে । কিন্তু শিক্ষ-বিভাগের অধ্যক্ষ মহামনা ক্রফট (সাহেব যেমন সদ্বিবেচক, তেমনি দয়ালু ; যেমন দৃঢ় শাসক, তেমনি মুনীতির পোষক। ছেলেদের একবারে দূর করিয় দেওয সঙ্গত হইলেও, তাহাদিগকে নিজ দোষ দেখিবার সময় দিলেন। আপন আপন ভ্রম বুঝিয়া যৎসামান্ত অর্গ দণ্ড দিয়া তাতার পুনৰ্ব্বার স্বকার্য্যে প্রবৃত্ত হয়, এই তাহার সদয় ইচ্ছ। ইঙ্গাতে ও তুৰ্ম্মতিদের চৈতন্ত হইল না। না হইল, ত মরে। শিথিলে নিজের উপকার, ন শিখিলে নিজেরই অপুকার। শিক্ষ-ফলে বড়মানুষ হইয়া কেষ্ট ত অধ্যক্ষ-প্রবরকে সম্পত্তির অংশ দিৰে না । সুতরাং ক্রফট সাহেবের বিবেচনার গুণবাদ করা অবগু কৰ্ত্তব্য । স্টাঙ্গার দয়াগুণের কথা সহস্র মুখে বৰ্ধিতব্য ।