বঙ্গদেশের ইতিবৃত্ত । 丸● $ যাহায় অসিতচৰ্ম্মধারী হইলে ও স্মিতবদন-বিকাশকারী, প্রাপ্ত পদকল্যাণে নরান্তকরূপে কাষ্ঠাসন-বিহারী, অধম-জন-মনোভীত-সঞ্চাল্পী, মনোমোহন-গৌর-পদ-লেণ্ডন মুখ জন্তু সদা অহঙ্কারী—তাহান্না, অবশিষ্ট রাজপুরুষ । ধিনি প্রশস্ত রমণীকুল মধ্যে কেবল গৃহিণীতে অনুরক্ত, গৃহিণীয় ভক্ত, জনক-জননী ভ্রাত-ভগিনীতে বিরক্ত, খালক-খালিকা-বলে শাক্ত, যিনি বিস্তীর্ণ রাজনীতি ক্ষেত্রে বিজাতীয় বস্তুতপ্রসক্ত, দেশ সমেত লোক যজ্জন্ত উত্তাক্ত, শাক চচ্চড়ি পরিবর্ভে যিনি গো-মেঘমহিষ-মটন মুরগীতে আসক্ত, তিনি রোজকেরে পুরুষ । • এই উভয় সম্প্রদায়কে আমরা বারবার নমস্কার করি । বাকী যাহারা বাজে নিষ্কৰ্ম্ম লোক চাষ বাস করে, দোকান পসার করে, টেক্স দৈয়, গালি খায়, তাহার। যেমন কাপুরুষ, আমরাও তজপ । অতএব ইহাদিগকে দূর করিয়া, দাও। এই গলগ্রহ বহিতে হয় বলিয়াই রোজকেরেরা বাঙ্গালাকে স্বর্গে তুলিতে পারেন না। তন্ত্র চেৎ এতদিন বঙ্গদেশের স্বৰ্গ প্রাপ্তি, গয়াকুত্য পৰ্য্যন্ত হইয়া যাইত। বঙ্গদেশে এখনও স্ত্রী-স্বাধীনতা প্রচলিত হয় নাই। ক্ষুদ্রার शक्ने বাজার করে সত্য, মহতীর তীর্থভ্রমণ করেন সত্য ; কিন্তু মেজবউ বাড়ীতে চেয়ারে উপবেশন করিয়া কাব্য-রসাস্বাদন করিতে পারেন না, কোণের বউ গাত্রাবরণ উন্মোচন করিতে পারেন না, বিলাসিনী বারে বসিয়া থাকিতে পান না, মিত্র,স্বজনের পাণি-পীড়ন করিতে পারেন না, চটুল চরণে নাচিতে পান না—তবে • আর কোন মুখে বলিব স্বাধীনতা আছে । বঙ্গদেশে কি কি হয় । بے‘‘ পৰ্যাপ্ত পরিমাণে ধান্ত হয়, মধ্যে মধ্যে জুর্ভিক্ষ হয়, কালেক্ষে ভাঙ্গয় হয়, বাহিয়ে হাতুক্ষে হয়, ঘরে ঘরে ম্যালেরিয়া হয়, বালকেৰু
