ཝ༢༤ “*ाँीकूर्छां कूद्र ।
- কিন্তু ভগবানের পরিচয় দিতে ৰসি নাই, তাহার অন্ত মেয়েদের সঙ্গেও আমাদের কথার সম্পর্ক নাই, সুভরাং সে সৰ কথা আয় তুলিয়াও কাজ নাই ।
লক্ষ্মী রূপে অদ্বিতীয়া, যাহারা রূপ দেখিয়াছে, রূপের ৰিচার জানে, তাহারাই বলে, লক্ষ্মীর মত রূপ কম্মিন কালে কাহারও ছিল কি না, আছে কি না, সন্দেহ। বিবাহের আগে লক্ষ্মী বীপের বাড়ী হইতে বাহির হন ; অনেক সোণ রূপ, মণি যুক্ত লইয়া বাহির হন । বাহির হইয়া, সে বিভব লইয়া, সে অতুল সৌন্দৰ্য্য লইয়া, লক্ষ্মী আসিয়া দেপাভায়’বাৰ করিলেন ; অধিক দিন যাইতে না যাইতে লক্ষ্মী ভেক লইলেন, বৈষ্ণবী হইলেন। লক্ষ্মীর রূপ ছিল, দেমাক ছিল, খাবার ভাবনা ছিল না। কাজে কাজেই লক্ষ্মী প্রথম প্রথম অম্বগ্রহের সহিত সদাব্রত বসাইলেন। গোট কতক বাদয়—যে প্রকার শুনা যায়, তাহাতে সে গুলাকে মানুষ বলিতে ইচ্ছা করে না-লক্ষ্মীর প্রসাদ-ভোগী হইল। বাঁদর গুলা খায় দায়, নচিয়া বেড়ায় ; কিন্তু মুক্ত মালা বাদরে চিনিবে কেন ? লক্ষ্মীর মৰ্ম্ম তাঙ্গরা বুঝিল না। পেটভরিলেই সন্তুষ্ট, সুতরাং তাহার। যেমন বঁাদর তেমনই রহিয়া গেল। লক্ষ্মীরও প্রাণ চটিয়া গেল । একটা কথা এখানে বলিয়া রাখা উচিত। আজি কালি চরিত্র বলিলে আমরা যাহা বুঝি, সে অংশে লক্ষ্মীর কখনও কোন নিন্দ। aানি শোনা যায় নাই। এখন, মিথ্যা কথা না বলিলে যাহার জলগ্রহণ হয় না, পরের মন্দ.ন করিলে যাহার দিন বৃথা যায়, এমন লোকের কথাতেও চুরিত্র দোষে উল্লেখ পাওয়া যায় না; অথচ এক ব্যক্তি লক্ষ সংক করির অপরাধের মধ্যে হাসিয়া খেলিয়া ৰেফাইলে স্থান কালের সন্দেহ করিয়া তাহার চরিত্র মন্দ বলা হয় । এখনকার অভিধানে দেক লইয়া চরিত্র, অন্তরাষার সঙ্গে চরিত্রের সম্পর্ক নাই।
