পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চানন্দের উপদেশলহর । ○ あ हेन, আদায়-তহুশীলের ভার, ব্যয়-বিধানের ভার এবং জম-খরচ রাধিবার ভার প্রতিনিধি স্বহস্তে রাখিতে পরিবেন, এবং অন্ত যুবউীয় ভার ইংলণ্ডকে প্রদান করিতে পরিবেন বোধ হয় এরূপ করিলে উভয় পক্ষের মনভষ্টি হুইবার সম্ভাবনা। নিঃস্বার্থ পরহিতৈষিতর পরিচ দিবার সুযোগ পাইবেন বলিয়। ইংলণ্ড এ্যপ্রস্তাবে সম্মত হইবেন এরূপ বিশ্বাস করা যাইতে পারে, এদিকে নিজের ক্ষর্তি না করিয়াও অপরের উপচিকীর্ষ-বৃত্তি পরিচালনের ক্ষেত্র দেওয়া হইবে জানিয় ভারত প্রতিনিধিও ইহা স্বীকার করিতে পারিবেন। ফলে, ঘরের কড়ি দিয়া বনের মহিষ তাড়াইতে ইংলণ্ডে যদি কেহ ক্ষুদ্রাশয়ের ষ্টায়ু আপত্তি উত্থাপন করেন, তাহা হইলে— তৃতীয়তঃ —আয়-ব্যয় প্রভৃতি রাজস্ব সম্পৰ্কীয় যাবতীয় ক্ষমতা ইংলণ্ডকে প্রদান করিয়া ভারত প্রতিনিধি সমস্ত আইনব্যবস্থার অধিকাবট স্বহস্তে রাথিবেন ; এবং ইংলণ্ড আইনবিরুদ্ধ কোনও কৰ্ম্ম করিলে বা করিবার উদ্যোগ বা উপক্রম করিলে ভারতপ্রতিনিধির নিকট প্রত্যেক উদ্যোগ বা উপক্রমের নিমিত্ত খেশরৎ ও খরচার দায়ী হইবেন, এইরূপ নিয়ম করিতে হইবে। এইরূপে উভয়ে উভয়ের হস্তগত থাকিলে কোন ও পক্ষই কাহারও অনিষ্টজনক কার্দানি দেখাইতে পরিবেন না, অথচ উভয়েরই কাজ হইতে থাকিবে । • তবে কোনও কোনও বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সরল ভাবের মতভেদ উপস্থিত হইতে পারে, এবং তা হইলেই কাজের বেলায় একটা বভ্ৰাট ঘটিবার আশঙ্কাও কেহ কেন্তু করিতে পারেন। এমত ক্ষেত্র উপস্থিত হইলে, মধ্য এসিয়াতে রুষিয়ার যে সকল্প কৰ্ম্মচারী উপস্থিত থাকিবেন, তাহাদিগকেই মধ্যস্থ মানিবার নিয়ম করিয়া রাখিলেই এ মাপত্তির খণ্ডন হইয়া যাইৰে। রূষিয়া মধ্যস্থত করিলে তাহাকে কঞ্চিৎ বেতন সময়ে সময়ে দেওয়া হইবে অথবা একটা নির্দিষ্ট বাধিক